জুলাই মাসে চট্টগ্রামে শেষ হয়েছিল লাল ও সবুজ দলের মধ্যকার তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ। এর আগে দুইদিনের একটি ম্যাচও হয়েছিল। দুটি ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা ঢাকার ক্যাম্পে যোগ দিয়েছিলেন গেল শনিবার। তার আগে সেদিন সকালে মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের নিয়ে হয়েছিল স্ট্রেংথ পরীক্ষা।
এরপর রোববার থেকে হওয়ার কথা ছিল অনুশীলন। তবে কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে দেশব্যাপী শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। পরবর্তীতে সেটিই হয়ে পড়ে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন। যে কারণে রোববারের পর সোমবারের অনুশীলন সেশন বাতিল করে বিসিবি।
এরপর সোমবার শেখ হাসিনার পদত্যাগ শেষে দেশ ত্যাগের পর এখন চলছে অন্তবর্তী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া। এমন অবস্থাতে মঙ্গলবারও অনুশীলন বাতিল করেছে বিসিবি।
তবে অনুশীলন বাতিলের এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র আজকের জন্য, এরপর বাকি সিদ্ধান্ত জানানো হবে নিশ্চিত করেছে জাতীয় দলের এক খেলোয়াড়।
এর আগে গেল শনিবার স্ট্রেংথ পরীক্ষা শেষে গণমাধ্যমকে বিসিবির ফিজিও বায়জেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের তো গত কিছু দিন আগে বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমরা তো একটা ফিটনেস টেস্ট করে তারপর গিয়েছিলাম। আর আজকে তার ফলোআপ টেস্টিং ছিল তো ফলো অফ টেস্টিংয়ে আমাদের রানিং টেস্ট ছিল। কিছু স্ট্রেংথ টেস্ট ছিল, তো রানিং টেস্ট ওয়েদারের কারণে করতে পারি নাই। স্ট্রেংথ টেস্টটা করেছি সবাই মিলে৷ যারা যারা ছিল তারা সবাই টেস্টে ছিল। আজকে টোটাল ১৪ জন টেস্ট দিয়েছে সব মিলিয়ে।’