বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের মধ্যকার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে জর্জ ডকরেল ক্যাচ তুলে দেন। আরেক অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান বল তালুবন্দী করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বল ফেলে দিয়ে তাকে হাতের ব্যথায় অস্বস্তিতে ভুগতে দেখা যায়। তখনই মনে হয়েছিল আঘাত গুরুতর হতে পারে। হলোও তাই। তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে ম্যাচে হাতের চোটের কারণে খেলতে পারবেন না সাকিব।
শনিবার রাতেই গুঞ্জন শোনা যায়, আইরিশদের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতে মাঠে নামতে পারবেন না সাকিব। অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বিসিবিই সাকিবের না থাকার বিষয়টি স্পষ্ট করে। আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়, হাতের আঙুলের ইনজুরির কারণে সাকিবকে শেষ ম্যাচে পাওয়া যাচ্ছে না।
শনিবার সাকিবের হাত স্ক্যান করে জানা যায়, সেখানে ফ্র্যাকচার হয়েছে। জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজেদুল ইসলাম জানান, এ ধরনের ইনজুরি ভালো হতে ছয় সপ্তাহের মতো সময় লাগে।
হাতের ইনজুরি নিয়েও সাকিব ব্যাট করেছিলেন। নাজমুল হোসেন শান্তর সাথে ৬১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন। ব্যক্তিগত ২৬ রান করে আউট হন তিনি।
ম্যাচে আইরিশদের দেওয়া ৩২০ রানের লক্ষ্য শান্তর অভিষেক সেঞ্চুরিতে টপকে যায় বাংলাদেশ। টাইগাররা জয় পেয়েছে ৩ উইকেটের ব্যবধানে।