ইনজুরির কারণে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে মাঠে নামেননি ফ্রান্সের প্রধান তারকা ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপে। দলের গুরুত্বপূর্ণে এই ফুটবলারকে ছাড়াই আক্রমণে আধিপত্য করে ফ্রান্স।
যদিও গোলের দেখা পাওয়া হয়নি তাদের। গ্রিজমানের বেশ কয়েকটি গোল মিসের পাশাপাশি ডাচ ডিফেন্ডারদের নৈপুণ্যে এক পয়েন্ট করে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় দুদলকে।
ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ‘ডি’ গ্রুপে লাইপজিগে শুক্রবার রাতের ম্যাচটিতে গোলশূন্য ড্র করে ফ্রান্স ও নেদারল্যান্ডস। ডাচদের হয়ে জালে একবার বল পাঠান জাভি সিমোন্স। তবে অফসাইডের কারণে সেটি বাতিল হয়।
ম্যাচের প্রথম মিনিটেই সুযোগ পায় নেদারল্যান্ডস। জাভি সিমোন্সের দেওয়া থ্রু বল ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে বক্সে নিয়ে যান ফ্রিমপং। তবে তার শট ঠেকিয়ে দেন মাইগনান। চতুর্দশ মিনিটে সুযোগ পায় ফ্রান্স। রাবিওতের দেওয়া বল বক্স পর্যন্ত টেনে নিয়ে গোলরক্ষককে একা পেয়েও গ্রিজমানকে বাড়ান থুরাম। কিন্তু আতলেতিকো ফরোয়ার্ড ঠিকঠাক শট নিতে পারেননি।
ষষ্ঠদশ মিনিটে গাকপোর শট ঠেকিয়ে দেন ফরাসি গোলরক্ষক। ২৮ মিনিটে কুন্দের দেওয়া দারুণ পাস টেনে নিয়ে গোলরক্ষককে একা পেয়েও ঠিকঠাক শট নিতে পারেননি থুরাম। উড়িয়ে মারেন জালের ওপর দিয়ে।
বিরতির পর আক্রমণ আরও বাড়ায় ফ্রান্স। ৬৫ মিনিটে দারুণ এক সুযোগ মিস করেন গ্রিজমান। থুরামের শট নাথান আকে ফিরিয়ে দিলেও সেটি চলে যায় কন্তের কাছে। তার দেওয়া দুর্দান্ত পাস খুব কাছ থেকে পেয়েও গোলরক্ষককে বোকা বানাতে পারেননি গ্রিজমান। ডাচ গোলরক্ষকক পা দিয়ে সহজেই সেটি ঠেকিয়ে দেন।
৬৯ মিনিটে প্রতিআক্রমণ থেকে বল টেনে নিয়ে দারুণ শটে বল জালে পাঠান সিমোন্স। তবে অফসাইডের কারণে ভিএআর সেটি বাতিল করে। পরোক্ষভাবে ডামফ্রিস অফসাইডে থাকায় গোলটি বাতিল হয়। পরবর্তীতে আর কোনো গোল না হলে ড্র নিয়ে ম্যাচটি শেষ করে দুদল।