এক ম্যাচে জয়ের জন্য দ্বিতীয় ইনিংসে প্রয়োজন ছিল ৫৯৩ রান। জিততে পারলে বিশ্বরেকর্ড করতে পারত ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেট দল গ্ল্যামারগন। তবে গ্লস্টারশায়ারের কাছে হারলও না তারা। ৫৯২ রান তুলে ম্যাচ ‘টাই’ রাখল গ্ল্যামারগন।
প্রথম ইনিংসে গ্লস্টারশায়ার করেছিল ১৭৯ রান। জবাবে গ্ল্যামারগন করে ১৯৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেটে ৬১০ রান তুলে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে গ্লস্টারশায়ার। ২০৪ রান করে অপরাজিত থাকেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জেমস ব্রেসি। ১৮৪ রানের ইনিংস খেলেন ওপেনার ক্যামেরন ব্যানক্রফট। চার নম্বরে নেমে মিলস হ্যামন্ড করেন ১২১ রান।
ম্যাচের চতুর্থ ইনিংসে গ্ল্যামারগনের অস্ট্রেলীয় ব্যাটার মার্নাস লাবুশেন তিন নম্বরে নেমে করেন ১১৯ রান। ১৮৭ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক স্যাম নর্থইস্ট। বাকিরাও লড়াই করেন সাধ্য মতো। বিশ্বরেকর্ড করে ম্যাচ জিততে না পারলেও মাথা উঁচু করেই মাঠ ছাড়েন গ্ল্যামারগনের ক্রিকেটারেরা।
রান তাড়া করে জয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড রয়েছে ভারতের ক্রিকেটে। ২০১০ সালে দিলীপ ট্রফির ম্যাচে জয়ের জন্য পশ্চিমাঞ্চলের লক্ষ্য ছিল ৫৩৬ রান। দক্ষিণাঞ্চলের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে ৫৪১ রান তুলে ম্যাচ জিতে নেয় পশ্চিমাঞ্চল। রান তাড়া করে জেতার ক্ষেত্রে এই বিশ্বরেকর্ড অক্ষত থাকল।
আপনার মতামত লিখুন :