ওমানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। ২০২১ সালে অ্যারন ফিঞ্চের নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ব্যাগি গ্রিন্সরা। এবারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপেও তারা ফেভারিট হিসেবেই মাঠে নামছেন। কারণ টেস্ট ও ওয়ানডের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটেও বিশ্বের অন্যতম সেরা দল অজিরা। মিচেল মার্শের নেতৃত্বে এবার তাদের লক্ষ্য ত্রিমূকূট জয়।
প্যাট কামিন্স অধিনায়ক হিসেবে টেস্ট ও ওয়ানডেতে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন। এবার টি-টোয়েন্টিতে দলকে বিশ্বকাপ দেওয়ার গুরু দায়িত্ব মার্শের ওপর। যদিও তিনি এখনও সম্পূর্ণ ফিট নন, এমনকি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে তাকে বোলিং করতে দেখা যাবে না, জানিয়ে দেওয়া হল অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষ থেকে।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে ইতোমধ্যেই দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু দুটি ম্যাচেই সম্পূ্র্ণ সময়ের জন্য মাঠে দেখা যায়নি তাদের অধিনায়ককে। আইপিএলের মাঝপথেই হ্যামস্ট্রিংয়ে চোটের জন্য দেশে ফিরেছিলেন, পরিস্থিতি যা তাতে তার পক্ষে প্রথম ম্যাচে ওমানের বিরুদ্ধে বোলিং করা সম্ভব নয়, জানিয়ে দিলেন তাদের কোচ অ্যান্ড্রিউ ম্যাকডোনাল্ড।
অস্ট্রেলিয়ার কোচ জানাচ্ছেন, ‘আমরা মার্শকে দেখেছি, আসতে আসতে ফিল্ডিংয়ের সময় বাড়াচ্ছে। যা বুঝছি তাতে প্রথম ম্যাচ থেকেই খেলবে, কিন্তু বোলিংয়ের কথা যদি বলি, তাহলে অবশ্যই প্রথম ম্যাচে করবে না।’
প্রস্তুতি ম্যাচে নামিবিয়ার বিপক্ষে ১৪ বলে ১৮ রান করেন মার্শ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করেছিলেন মাত্র ৪ রান। এদিকে আইপিএল খেলে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন প্যাট কামিন্স, ট্রাভিস হেড, মিচেল স্টার্ক।
৬ জুন ওমানের বিপক্ষে ম্যাচের পর ৮ জুন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ রয়েছে অজিদের। এরপর ১২ জুন নামিবিয়া এবং ১৬ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে ওয়ানডে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
