২১: ৫২
সিরাজের বলে পুল করে ডাবলস গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের। ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপের ষষ্ঠ শিরোপা অস্ট্রেলিয়ার!
২১: ৫০
থামলেন হেড
ট্রাভিস হেড। আউট সিরাজের শর্ট বলে ডিপ মিডউইকেটে শুবমান গিলের হাতে ধরা পড়েছেন তিনি। ১২০ বলে ১৩৭ রান, বিশ্বকাপের ফাইনালে! ফেরার পথে পেয়েছেন ভারতের অভিনন্দন। তাঁর ইনিংস ছিল অমনই। অস্ট্রেলিয়ার দরকার ২ রান।
২১: ৩৮
লাবুশেনের ফিফটি
বিশ্বকাপটা সে অর্থে সুবিধার যায়নি তাঁর। শুরুতে তো দলেই ছিলেন না। কিন্তু ফাইনালে তাঁর ওপর ভরসা রেখেছে অস্ট্রেলিয়া। লাবুশেন সে আস্থার প্রতিদান দিলেন ফিফটি করে। দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে ছিল অস্ট্রেলিয়া, চাপ শুষে নেওয়ার কাজটি করেছেন লাবুশেন। হেডের সঙ্গে জুটিতে অস্ট্রেলিয়াকে শিরোপা এনেই দিয়েছেন প্রায়।
২১:০৯
৩৩.৫ ওভার ১৮৫/৩
ট্রাভিস হেডের শতক
পায়ের ব্যবহার করে চার, এরপর মিড অনের একটু ওপর দিয়ে আরেকটি চার। হেড ভাগ্যকে পাশে পেয়েছেন, সুযোগও কাজে লাগিয়েছেন দারুণভাবে। কুলদীপের বলে এরপর ডাবলস নিয়ে যান ৯৯ রানে। এরপর সিঙ্গেল, জাদেজার থ্রো সরাসরি লাগলে হয়ত আউট হতে পারতেন। তবে তাতে কিছু যায় আসে না। হেড পেয়ে গেছেন সেঞ্চুরি। ২০১১ সালে মাহেলা জয়াবর্ধনের পর বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথম সেঞ্চুরি।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের মুখে হতাশার ছাপ
২০: ৪৪
১০০ রানের জুটি
মাঝের ওভারগুলোতে অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রণ এনে দিয়েছেন দুজন। হেড ও লাবুশেনের জুটি পেরোল ১০০ রানের মাইলফলক। জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৯৩ রান, বাকি ২৩ ওভার ও ৭ উইকেট।
২০: ২৫
২২ ওভার ১১৭/৩।
হেডের ৫০
সেমিফাইনালে ফিফটি। এবার ফাইনালেও ফিফটি। হাতের চোটে বিশ্বকাপের প্রথম ভাগে না থাকা হেড ভূমিকা রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে। ৫৮ বলে ফিফটি পূর্ণ করে ফেলেছেন তিনি। আজ শুরুতে কিছুটা ব্যাকসিটেই ছিলেন, তবে এখন দায়িত্বটা তুলে নিয়েছেন নিজের ব্যাটে।
২০: ১৪
১৬ ওভার ৯৯/৩
৫০ রানের জুটি
দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর অস্ট্রেলিয়াকে ধাতস্থ করে আনছেন হেড ও লাবুশেন। লাবুশেন উইকেট ধরে রাখার দিকেই মনযোগী, ৫০ রানের জুটিতে তাঁর অবদান ১২। তবে হেড এখনো ইতিবাচক।
লেজার শো
১৯: ৪২
১০ ওভারে ৬০/৩
ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৬০
ভারত ১০ ওভারে তুলেছিল ৮০ রান। তবে এরপর বদলে গেছে ইনিংসের চিত্র। অস্ট্রেলিয়া ৬০ রান তুলতে হারিয়েছে ৩ উইকেট।
১৯:২৯
৭ ওভারে ৪৭/৩
বুমরাহর দ্বিতীয় শিকার স্মিথ
প্রথম ৪ ওভারে উঠেছিল ৪১ রান। পরের ১৫ বলে ২ রান। এরপর স্ট্রাইট ড্রাইভে মিড অন দিয়ে বুমরাকে চার স্মিথের। ফুললেংথে স্লোয়ার বুমরার! স্মিথ মিস করে এলবিডব্লু। রিভিউও করেননি তিনি। ফিরলেন ৪ রান করে। তবে, আউট হওয়ার পর দেখা গেল বল উইকেটে হিট করছে না। তাই রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন স্মিথ।
১৯:১৭
৪.৩ ওভার ৪১/২
মার্শ ফিরলেন বুমরাহর বলে
আবার অফ স্টাম্পের বাইরের বল। বুমরার সেই বল তাড়া করতে গেলেন মিচেল মার্শ। ব্যাটের নিচের অংশে লেগে তিনিও হয়েছেন কট বিহাইন্ড। পঞ্চম ওভারে দ্বিতীয় উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া।
১৯:০০
১.১ ওভারে ১৬/১
শামি ফেরালেন ওয়ার্নারকে
বুমরার বলে বেঁচেছিলেন। শামির বলে আর বাঁচলেন না ডেভিড ওয়ার্নার। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন ওয়ার্নার, প্রথম স্লিপে ভুল করেননি কোহলি। সপ্তম বলে প্রথম আঘাত ভারতের। ওয়ার্নার ফিরলেন ৭ রান করে।
১৮:৫৮
১ ওভারে ১৫/০
প্রথম ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ১৫ রান
প্রথম বলেই সুযোগ! অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাট চালিয়েছিলেন ওয়ার্নার, স্লিপে উঠেছিল ক্যাচ। প্রথম ও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা কোহলি ও শুবমান গিল-দুজনই জায়গা করে দিয়েছেন, ভেবেছেন অন্যজন হয়ত চেষ্টা করবেন। কিন্তু দুই স্লিপের মাঝ দিয়ে ওয়ার্নার পেয়েছেন চার। দ্বিতীয় বলে অবশ্য কাভার দিয়ে খেলে নিয়েছেন ৩ রান। হেড এরপর জায়গা থেকেই কাভার দিয়ে মেরেছেন চার। শেষ বলে কাভার দিয়ে মেরেছেন নিজের দ্বিতীয় ও ইনিংসে তৃতীয় চার। ঘটনাবহুল ওভার, তবে অস্ট্রেলিয়ানদের মানসিকতা স্পষ্ট।
১৮:২৫
৫০ ওভার ২৪০/১০
ভারত থামল ২৪০ রানে
শেষ ওভারে এসে মোহাম্মদ সিরাজ মেরেছেন আরেকটি চার। অবিশ্বাস্য শোনালেও সত্যি, দশম ওভারের পর ভারতের ইনিংসে এটি মাত্র চতুর্থ বাউন্ডারি। শেষ বলে কুলদীপ যাদব হয়েছেন রানআউট। ভারত তাই ৫০ ওভারে অলআউট ২৪০ রানে।
১৮:১০
৪৭.৩ ওভার ২২৬/৯
সূর্যকুমার যাদব ফিরলেন ১৮ রান করে
হ্যাজলউড শর্ট বলে অস্বস্তিতে ফেলছিলেন সূর্যকুমারকে, পিচের ধীরগতি ভারত ব্যাটসম্যানের জীবন করে তুলেছিল আরও কঠিন। কুলদীপের সঙ্গে জুটিতে প্রথম ১৩ বলে তিনি খেলেছিলেন মাত্র ২টি বল, এবার দায়িত্বটা নিজের কাছে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সফল হলেন না। শর্ট বলে আগেভাগে শট খেলে ফেলেছিলেন তিনি, বল গ্লাভসে লেগে উঠেছে ক্যাচ, যেটি সহজেই নিয়েছেন উইকেটকিপার ইংলিস। ভারতের বাকি ১ উইকেট, রান ২২৬, বল বাকি ১৫টি।
১৭:৫৫
৪৪.৫ ওভার ২১৪/৮
জাম্পা ফেরালেন বুমরাহকে
লাইন মিস করে এলবিডব্লু যশপ্রীত বুমরা। রিভিউ করারও প্রয়োজন বোধ করেননি তিনি। অ্যাডাম জাম্পা পেয়েছেন প্রথম উইকেট, ভারত হারিয়েছে তাদের অষ্টম। ইনিংসে ৩৩ বল বাকি ভারতের, তবে আছে ২ উইকেট।
১৭:৫০
৪৩.৪ ওভার ২১১/৭
স্টার্কের তৃতীয় শিকার শামি
শামি ব্যাটিংয়ে থামলেন ১০ বলে ৬ রান করে, রাহুলের মতো তিনিও ক্যাচ দিয়েছেন উইকেটকিপার ইংলিসের হাতে। তাকে ফিরিয়ে তৃতীয় উইকেট পকেটে পড়লেন মিচেল স্টার্ক।
১৭:৪১
৪১.৩ ওভার ২০৩/৬
রাহুলকে ফেরালেন স্টার্ক
স্টার্কের বলটা একটু মুভমেন্ট। লোকেশ রাহুলের জন্য মিচেল স্টার্কের এ ডেলিভারি যথেষ্টর চেয়েও বেশি কিছু হয়ে গেল। কোহলির পর রাহুলও থামলেন ৫০ পেরিয়ে। রাহুল আউট হলেন রক্ষণাত্মক শট খেলতে গিয়েই। রাহুল ফিরলেন ৬৬ রানে।
১৭:৩৮
৪০ ওভারে ১৯৭/৫
শেষ ১০ ওভারে কত করবে ভারত
টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত আগে ব্যাটিং করে শেষ ১০ ওভারে সর্বোচ্চ ১২৬ রান তুলেছিল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে, ধর্মশালায়। সেমিফাইনালে মুম্বাইয়ে তারা তুলেছিল ১১০ রান। সর্বনিম্ন ৪৯ রান এসেছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে, লক্ষ্ণৌয়ে।
১৭:১২
৩৫.৫ ওভার ১৭৮/৫
জাদেজা ফিরলেন ৯ রানে
ঠিক আগের বলেই জাদেজার বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের রিভিউ নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। যাতে কোন কাজ হয়নি বেঁচে যান জাদেজা।তবে পরের বলে আর রিভিউ দরকার পড়েনি। হ্যাজলউডের অফ স্টাম্পের বাইরের লাইন ধরে রাখা বলে খোঁচা দিয়ে ফিরে গেছেন জাদেজা। ২২ বল খেলে এ বাঁহাতি করতে পেরেছেন ৯ রান।
১৭:০৬
৩৫ ওভার ১৭৩/৪
ফিফটি করলেন রাহুল
৮৬ বলে ৫০ রাহুলের। দ্রুত ২ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর নেমেছিলেন, রাহুল এরপর সময় নিয়েছেন ইনিংস গড়তে। কোহলি ফেরার পর তাঁর কাঁধে এখন আরও বড় দায়িত্ব।
১৬:৩২
২৮.৩ ওভার ১৪৮/৪
ফিফটির পরপরই ফিরলেন কোহলি
বিরাটের ফিটির পর প্রাণ ফিরে পেয়েছিল আহমদাবেদে উপস্থিত দর্শকরা। তবে, তাদের সেই আনন্দ আবারও হতাশায় পরিণত করল প্যাট কামিন্স। বিরাট কোহলির বিদায়। কামিন্সের শর্ট লেংথের বল আলতো করে খেলতে চেয়েছিলেন কোহলি। তবে বল এতটা উঠবে, ভাবতে পারেননি। ব্যাটের কানায় লেগে বল গিয়ে ভেঙেছে স্টাম্প। ফাইনালের মহাগুরুত্বপূর্ণ উইকেট নিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক। কোহলি থেমেছেন ৬৩ বলে ৫৪ রান করে।
১৬:২৫
২৫.১ ওভার ১৩২/৩
বিরাটের ফিফটি
১১ ম্যাচে নবমবারের মতো ৫০ পেরোলেন কোহলি। ভারতের রান মেশিন আছেন দুর্দান্ত ফর্মে, ফাইনালেও বয়ে আনলেন সেটি। ফাইনালে ভারতের ভাগ্যের অনেকটাই নির্ভর করছে কোহলি কতক্ষণ থাকেন, সেটির ওপর।
১৫:৪৮
১৬ ওভার ১০১/৩
কোহলি-রাহুলের সাবধানী ব্যাটিং
রোহিত ও শ্রেয়াসের ব্যাক টু ব্যাক ফেরাটা প্রভাব পড়েছে ভারতের ব্যাটিংয়ে। ভারত ১০০ পেরিয়েছে, তবে দশম ওভারের পর আসেনি কোনো বাউন্ডারি। কোহলি ও রাহুল আপাতত ইনিংস পুনর্গঠনে ব্যস্ত, এখন পর্যন্ত এই দুই ব্যাটার ৪৪ বল খেলে তুলেছেন ২৫ রান।
১৫:১৮
১০.২ ওভার ৮১/৩
শ্রেয়াস ফিরলেন ২ রানে
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে এসে অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক বলেছিলেন দ্রুত তারা স্টেডিয়ামে আগন্তুক দর্শককে চুপ করিয়ে দিবে সেই কাজটা নিজেই করলেন তিনি। সিম ঘুরিয়ে দেওয়া বলটি ধরে রেখেছিল লাইন। শ্রেয়াস আইয়ার খোঁচা দিয়েছেন তাতে। পরপর ২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়েছে ভারত।
১৫:১৩
১০ ওভারে ৮০/২
রোহিতকে থামালেন ম্যাক্সওয়েল
পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে ম্যাক্সওয়েলের ওপর চড়াও হয়েছেন রোহিত, ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে লং অনের ওপর দিয়ে মেরেছেন ছক্কা। পরের বলে রোহিত ব্যাকফুটে ছিলেন, যেন জানতেন কী আসতে চলেছে। কাট করে মেরেছেন চার। এরপর আবার ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে তুলে মেরেছিলেন, এবার যেদিকে খেলতে চেয়েছিলেন রোহিত, সেটি করতে পারেননি। ক্যাচ উঠেছিল কাভারে। অন্য যে কোনো দিন হয়ত বেঁচেই যেতেন। কিন্তু আজ নয়। পেছন দিকে ছুটে ট্রাভিস হেড নিয়েছেন দুর্দান্ত ক্যাচ। যে ক্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারে ম্যাচ, ঘুরিয়ে দিতে পারে ফাইনাল।
১৫:০৩
৭ ওভারে ৫৫/১
স্টার্কের এক ওভারে বিরাটের তিন চার
ম্যাচের সপ্তম ওভারে বল হাতে আসেন মিচেল স্টার্ক। আর তার ওপর ব্যাট হাতে চড়াও হন বিরাট কোহলি। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে ওয়াইড মিড অন দিয়ে মারেন চার। পরের বলেই পয়েন্ট ও ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টের মাঝখান দিয়ে বল বাউন্ডারি ছাড়া করেন তিনি। তৃতয়ি বরে আবারও চার মারেন তিনি। তার এই ব্যাটিংয়ে অনেকটা প্রেসার ফ্রি হয়েছেন রোহিত।
১৪:৫০
৪.২ ওভারে ৩০/১
স্টার্কের বলে গিলের বিদায়
রোহিত খেলেন, আর আমি দেখি-কদিন আগে গিল বলেছিলেন এমন। শুরুতে তাঁর ভূমিকা নিয়ে বলেছিলেন ভারত ওপেনার। আজ প্রথম ২৫ বলে গিল খেলেছিলেন মাত্র ৬টি। স্টার্কের শর্ট লেংথের বলে এরপর চড়াও হলেন, তবে যেভাবে চেয়েছিলেন খেলতে পারেননি সেভাবে, লেংথও ঠিক সে শট খেলার পক্ষে ছিল না। গিলের পুলে সরাসরি ক্যাচ গেছে মিড অনে অ্যাডাম জাম্পার হাতে। গিল ফিরলেন ৪ রান করে।
১৪:৪০
৪ ওভার ৩০/০
রোহিত শর্মার আক্রমণাত্মক শুরু
বোলার জশ হ্যাজলউড। রোহিত শর্মা ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এলেন। কাভারের ওপর দিয়ে মারলেন ইনিংসের প্রথম চার। মিচেল স্টার্কের করা ফাইনালের প্রথম ওভারে ৩ রান আসার পর হ্যাজলউডের ওপর চড়াও হয়ে রোহিত বার্তা দিলেন, ফাইনালেও খেলার ধরন বদলাবেন না তিনি। পরের বলে লেগ সাইড দিয়ে মেরেছেন আরেকটি চার, যদিও সেটিতে ঠিক তেমন নিয়ন্ত্রণ ছিল না ভারত অধিনায়কের। দ্বিতীয় ওভারে হ্যাজলউডের ওপর দিয়ে তান্ডব চালান রোহিত। চতুর্থ ওভারের শেষ দুই বলে নিয়েছেন।
টস:
প্রায় দেড় মাসের ক্রিকেট যজ্ঞ শেষে রোববার (১৯ নভেম্বর) ফাইনালের মধ্য দিয়ে ২০২৩ বিশ্বকাপের পর্দা নামছে। এবারের আসরে ফাইনালে স্বাগতিক ভারতের মুখোমুখি হচ্ছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। শিরোপার লড়াইয়ে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। রোববার আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায়।
ফাইনালে দুই দলই অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামছেন। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিজের যে একাদশ ছিল সেই একাদশ নিয়ে মাঠে নামছে শিরোপার লড়াইয়ে।
ভারতের একাদশ
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব, জাসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ শামি ও মোহাম্মদ সিরাজ।
অস্ট্রেলিয়ার একাদশ
প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ, স্টিভেন স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মারনাস লাবুশেন, জশ ইংলিস (উইকেটকিপার), অ্যাডাম জ্যাম্পা, মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজলউড।