১০:২৭ পিএম
৪১.১ ওভার ২৮২/৭
শ্রীলঙ্কাকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের লেগ সাইডের বলে চার। বাংলাদেশের ৩ উইকেটের জয় নিশ্চিত হয়েছে তাতে। খাতা-কলমে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়েছে শ্রীলঙ্কাও। এ জয়ে পয়েন্ট তালিকায় শ্রীলঙ্কাকে টপকে সাতে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সুযোগ পেতে গেলে থাকতে হবে শীর্ষ আটের মধ্যে। দুই দলেরই বাকি একটি করে ম্যাচ।
২৮০ রানের লক্ষ্যে ৪১ রানের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারালেও সাকিব ও নাজমুলের ১৬৯ রানের জুটিতে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে অনেকখানি। দিল্লিতে শিশিরের প্রভাব ছিল ভালোভাবেই, সে অর্থে বাংলাদেশের টসে জিতে সিদ্ধান্তটা ছিল ভালো। শেষ দিকে গুচ্ছাকারে কয়েকটি উইকেট হারালেও বাংলাদেশ পথ হারায়নি। নেট রান রেটে শ্রীলঙ্কাকে টপকে যাওয়ার ব্যাপার ছিল, বাংলাদেশ সফল তাতেও।
যে ম্যাচে অনেক বড় আলোচনার বিষয় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের টাইমড-আউট, তাতে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম জয়টি পেল বাংলাদেশ। এবারের বিশ্বকাপে যেটি তাদের দ্বিতীয়। ম্যাচ সেরা হয়েছেন সাকিব আল হাসান।
১০:২১ পিএম
৪০.১ ওভার ২৬৯/৭
থিকসানা ফেরালেন মিরাজকে
থিকসানার বলে ছক্কা মারতে গিয়ে লংঅফে ক্যাচ তুলে দেন মেহেদি হাসান মিরাজ। চারিত আসালাঙ্কার হাতে ধরা পড়ার আগে করেন ৩ রান।
১০:১১ পিএম
৩৮.৩ ওভার ২৫৫/৬
মাহমুদউল্লাহকে ফেরালেন থিকসানা
ফুললেংথ। ইয়র্কারই। এবার বোল্ড মাহমুদউল্লাহ। ফিরলেন ২২ রান করে। জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ২৫ রান। বাকি ৪ উইকেট।
১০:০৫ পিএম
৩৭.৪ ওভার ২৪৯/৫
মুশফিক ফিরলেন মাদুশঙ্কার তৃতীয় শিকার হয়ে
অ্যাঙ্গেল করে ভেতরের দিকে বলটার নাগালই পাননি মুশফিক। দিলশান মাদুশঙ্কার বলে বোল্ড হয়েছেন মুশফিক। নেমে মুখোমুখি দ্বিতীয় বলে অবশ্য লফটেড ড্রাইভে ছক্কা মেরেছেন তাওহিদ হৃদয়। এরপর আবার ছড়িয়েছে উত্তাপ, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার ও হৃদয়ের মধ্যে।
৯: ৪৪ পিএম
৩৩.২ ওভার ২১১/২
ম্যাথুসের দ্বিতীয় শিকার শান্ত
প্রথমে সাকিব। এবার নাজমুল। পরপর দুই ওভারে ৮০-পেরোনো দুই থিতু ব্যাটসম্যানকে ফেরালেন ম্যাথুস। ক্রস সিমের ডেলিভারিতে আলতো করে খেলতে গিয়ে স্টাম্পে বল ডেকে এনেছেন নাজমুল। সেঞ্চুরি থেকে ১০ রান দূরে দাঁড়িয়ে ফিরে যেতে হয়েছে তাঁকে। সর্বশেষ ৮ বলে কোনো রান দেননি নাজমুল, নিয়েছেন ২ উইকেট। জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ৬৯ রান।
৯:৩৫ পিএম
৩১.১ ওভার ২১০/৩
সাকিবকে ফেরালেন ম্যাথুস
হাত দিয়ে কাল্পনিক ঘড়ি দেখাচ্ছিলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। সাকিব অবশ্য টাইমড আউট হননি। ক্রিজে হোল্ড করে বলে লিডিং-এজে ক্যাচ আউট হয়েছেন মিড অফে ধরা পড়ে। ফিল্ডার আসালাঙ্কা। ৮ রানে ব্যাটিংয়ের সময় ম্যাথুসের বলেই আসালাঙ্কার হাতে বেঁচে গিয়েছিলেন সাকিব। সে সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক খেলেছেন ৮২ রানের ইনিংস। শতক পাওয়া হলো না শেষ পর্যন্ত। তবে বাংলাদেশকে দারুণ এক অবস্থানে রেখেই ফিরেছেন সাকিব।
৯: ২৭ পিএম
৩০ ওভার ২০৬/২
১৫০ রানের জুটি সাকিব-শান্তর
বিশ্বকাপে মাত্র দ্বিতীয়বার বাংলাদেশের কোনো জুটিতে উঠল ১৫০ রান। ৩০ তম ওভারের শুরুতে রানআউটের সুযোগ এসেছিল শ্রীলঙ্কার। কিন্তু মিড অফে ম্যাথুস ঠিকঠাক সংগ্রহ করতে পারেননি বলটি। নাজমুল অনায়াসেই ফিরে গেছেন ক্রিজে। পরের বলে রাজিতাকে পুল করে চার মেরেছেন নাজমুল। তাতে হয়েছে ১৫০ রানের জুটি। পরের বলে ফ্লিক করে ছক্কা মেরেছেন সাকিব। পঞ্চম বলে সোজাসুজি আরেকটি চার। শেষ বলে এক হাত ছেড়ে দিয়ে টেনে ওভারের তৃতীয় চারটি মেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। এ ওভারে উঠেছে ১৯ রান।
৮:৫৭ পিএম
২৫ ওভার ১৬১/২
এবার ফিফটির দেখা পেলেন সাকিব
চামিরার বলে ব্যাটের কানায় লেগে স্লিপের ওপর দিয়ে চার। সাকিব পৌঁছালেন ৫০ রানে। এ বিশ্বকাপে যেটি প্রথম তাঁর। ২৫ ওভারে ১৬১/২, দিল্লিতে দারুণ অবস্থানে বাংলাদেশ।
৮:৫০ পিএম
২৩.৫ ওভার ১৫২/২
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম শতরানের জুটি
ওপরের পরিসংখ্যানই আসলে বলে দেয়, বাংলাদেশের এবারের বিশ্বকাপের চিত্রটি। আফগানিস্তানের বিপক্ষে যে ম্যাচটি জিতেছিল তারা, তাতে লক্ষ্য ছিল ছোট, ফলে বড় জুটির দরকারও পড়েনি। আজ ২৮০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪১ রানে ২ উইকেট হারানোর পর ১০০ রানের জুটি গড়লেন সাকিব ও নাজমুল। নাজমুল ৫০ পেরিয়েছেন আগেই, সাকিব এগোচ্ছেন সে পথে। দিল্লিতে নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ।
৮:৩৯ পিএম
২১.২ ওভার ১৩৪/২
অবশেষে শান্তর ফিফটি
আরেকটি দারুণ পুল শট নাজমুলের। অবশেষে আরেকটি ফিফটি নাজমুলের। ফিফটি পূর্ণ করার পর ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে ম্যাথুসকে পুল করে আরেকটি চার মেরেছেন তিনি। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ফিফটি পেয়েছিলেন, পরের ৬ ইনিংস মিলিয়ে নাজমুলের রান ছিল ২৮। অবশেষে রানের দেখা পেলেন এ বাঁহাতি।
৮: ১৫ পিএম
১৬.৩ ওভারে ৯৪/২।
৫০ রানের জুটি
দুই ওপেনার ফেরার পর সাকিব ও নাজমুলের জুটিতে ৫০ রান। মাঠে শিশিরের উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়। ভালো একটা জুটিও পেয়ে গেছে বাংলাদেশ।
৭: ৫০ পিএম
১১ ওভারে ৬১/২।
বোলিংয়ে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, ব্যাটিংয়ে সাকিব আল হাসান, ক্যাচ ড্রপ
প্রথম ইনিংসে ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক ঘটনার আলোচিত দুই চরিত্র। ১১তম ওভারে প্রথমবারের মতো বোলিংয়ে এসেছেন ম্যাথুস, তৃতীয় বলে ক্যাচও তুলেছিলেন সাকিব। কিন্তু এক্সট্রা কাভারে থাকা ফিল্ডার সেটি নিতে পারেননি। ফিল্ডার এক্ষেত্রে ছিলেন আসালাঙ্কা। সাকিব বেঁচে গেছেন।
৭:৩০ পিএম
৬.২ ওভার ৪১/২
এবার ফিরলেন লিটন
মাদুশঙ্কার দারুণ এক ইয়র্কার, সেটি গিয়ে লাগে লিটনের বুটে। আম্পায়ার মারাই এরাসমাস আউট দিতে বেশি সময় নেননি। লিটনও রিভিউ করেননি। সপ্তম ওভারের মধ্যে নেই দুই ওপেনার। উঠেছে ৪১ রান।
৭:০৪ পিএম
২.১ ওভার ১৭/১
তানজিদ আউট, বাঁচলেন লিটন
নতুন বলে উইকেট দিলশান মাদুশঙ্কার অভ্যাস হয়ে গেছে সেটি এ বিশ্বকাপে। তাঁর সর্বশেষ শিকার তানজিদ হাসান। লেংথ বলে ব্যাট চালিয়েছিলেন বাংলাদেশ ওপেনার, তাতে ক্যাচ উঠেছিল ওপরে। কাভারে সেটি নিয়েছেন পাতুম নিশাঙ্কা। এ ওভারে আউট হতে পারতেন লিটনও। শর্ট বলে ঘুরিয়ে মেরেছিলেন, ক্যাচ গিয়েছিল ডিপ ফাইন লেগে। ফিল্ডার নাগাল পেলেও রাখতে পারেননি এবার, উল্টো হয়েছে চার। মাদুশঙ্কা উল্লাস করতে ছুটছিলেন, সেটি রূপ নিয়েছে হতাশায়। এ শট খেলতে গিয়ে বাঁ পায়ে টানও পেয়েছেন লিটন। ৩ ওভারে ২৩/১।
৬: ৫৩ পিএম
সতর্কতা ও চারে শুরু লিটন–তানজিদের
বাঁহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্কাকে দিয়ে বাংলাদেশের ইনিংসে বোলিং শুরু করিয়েছে শ্রীলঙ্কা। প্রথম ওভারটা দেখেশুনেই খেলেছিলেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার লিটন দাস ও তানজিদ হাসান। শেষ দুই বলে দুটি চার মারেন তানজিদ। এর মধ্যে পরেরটি ডাউন দ্য উইকেটে এসে। বাংলাদেশ প্রথম ওভার শেষে বিনা উইকেটে ১০।
সোমবার (৬ নভেম্বর) দিল্লিতে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৯ ওভার ৩ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৭৯ রান সংগ্রহ করেছে শ্রীলঙ্কা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১০৮ রান করেছেন চারিথ আসালঙ্কা। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন তানজিম সাকিব।
প্রথম ওভারে প্রথম উইকেট হারানোর পর শ্রীলঙ্কা ২৭৯ রান পর্যন্ত গেছে বিভিন্ন উইকেটে তিনটি পঞ্চাশোর্ধ জুটিতে। এর মধ্যে তিনটিরই অংশ ছিলেন আসালাঙ্কা।
দিল্লিতে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস হয়ে গেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টাইমড আউট হওয়া প্রথম ব্যাটসম্যান। তবে সেটি ইতিহাসের ব্যাপার। আপাতত জয় পেতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৮০ রান।
৬:১৭ পিএম
৪৯.৪ ওভার ২৭৯/১০
২৭৯ রানে শেষ শ্রীলঙ্কা
দুষ্মন্ত চামিরা রানআউট। ৩ বল বাকি থাকতে ২৭৯ রানে অলআউট শ্রীলঙ্কা।
৬:১২ পিএম
৪৯ ওভার ২৭৮/৯
সাকিবের এক ওভারেই ফিরলেন আসালাঙ্কা ও রাজিথা
পুরোপুরি চড়াও হওয়ার আভাস দিয়েছিলেন তানজিমকে মিডউইকেট দিয়ে মারা ছক্কায়। পরের বলে স্ল্যাশ করতে গিয়ে ডিপ পয়েন্টে ক্যাচ তুলে থামলেন ১০৫ বলে ১০৮ রান করা আসালাঙ্কা। এর ১ বলই তানজিম ফেরান কাসুন রাজিথাকে। শূন্য রানে ফেরেন এই পেসার।
৬:১০ পিএম
৪৮.১ ওভার ২৭১/৭
আসালাঙ্কার সেঞ্চুরি
শরীফুলের শর্ট বলে আসালাঙ্কার গ্লাভসে লেগে উঠেছিল ক্যাচ, মুশফিক নাগাল পাননি সেটির। পরের বলে ডাবলস নিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক পূর্ণ করেছেন চারিত আসালাঙ্কা। টাইগারদের বিপক্ষে লড়াই করার মতো স্কোর এনে দেওয়ার ক্ষেত্রেও মূল ভূমিকা পালন করছেন এ বাঁহাতিই।
৬:০১ পিএম
২৫৯/৭
শরিফুলের দ্বিতীয় শিকার থিকসানা
আরও একটি জুটি গড়েন আসালাঙ্কা। এবার সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন মহীশ থিকসানাকে। ম্যাচের ৪৬ ওভার শেষ বলে শরীফুলের শর্ট বলে আপার কাট করতে গিয়ে ডিপ থার্ডে বদলি ফিল্ডার নাসুম আহমেদের হাতে ধরা পড়েছেন মহীশ থিকসানা ২২ রান করে। আসালাঙ্কার সঙ্গে তাঁর জুটিতে উঠেছে ৪৮ বলে ৪৫ রান। ৪ ওভার বাকি থাকতে সপ্তম উইকেট হারিয়েছে তিনি।
৫:২৪ পিএম
৩৮ ওভার ২১৬/৬
ধনঞ্জয়াকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ শিবিরে স্বস্তি ফেরালেন মিরাজ
ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা স্টাম্পিং হলেন একটু অদ্ভুতভাবেই। মিরাজকে ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে খেলতে গিয়ে মিস করে যান তিনি। মুশফিক বলটি প্রথম দফা ধরতে পারেননি। তবে পরের দফা ধরে স্টাম্প ভেঙেছেন, আরও নিশ্চিত হতে স্টাম্প উপড়ে ফেলেছেন। ডি সিলভা ফিরে তাকিয়ে দেখেছেন স্টাম্প ভাঙা, আর ক্রিজে ফেরার চেষ্টা করেননি তিনি। ৭৮ রানে থেমেছে আসালাঙ্কার সঙ্গে তাঁর জুটি।
৫:১০ পিএম
৩৫ ওভার ১৯৬/৫
লঙ্কানদের আরও একটি জুটি ৫০ ছাড়াল
তানজিমের করা ৩৩তম ওভারে আসালাঙ্কা মেরেছেন ৩টি চার। আরেকটি জুটি ৫০ পেরিয়েছে শ্রীলঙ্কার। সেটিও বেশ দ্রুতগতিতেই।
৪:৫৮ পিএম
দিল্লি নতুন এক আউটের সাক্ষী
কোনো বল খেলার আগেই টাইম আউট হয়ে গেছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে টাইম আউট হলেন তিনি।
যে হেলমেট নিয়ে নেমেছিলেন, তাতে পুরো নিরাপদ বোধ করেননি ম্যাথুস। পরে টেলিভিশন রিপ্লেতে দেখা গেছে, যে ফিতা দিয়ে হেলমেট আটকে রাখা হয়, সেটি বাঁধতে গিয়ে ছিড়ে বা খুলে গেছে। পরে আরেকটি হেলমেট আনা হয়, কিন্তু সেটিও উপযুক্ত মনে করেননি ম্যাথুস। এমসিসির আইনের ৪০.১.১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, “একজন ব্যাটসম্যানের আউট হয়ে যাওয়া বা অবসর নেওয়ার পর যে ব্যাটসম্যান আসবেন, তাকে অথবা অন্য ব্যাটসম্যানকে ৩ মিনিটের মধ্যে পরবর্তী বল মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। অন্যথায় যে ব্যাটসম্যান নামছেন, তাঁকে টাইম আউট হতে হবে।”
অবশ্য এবারের বিশ্বকাপের প্লেয়িং কন্ডিশনে বলা আছে, এক্ষেত্রে সময় ২ মিনিট। ফলে কার্যকরী হবে সেটিই।
৪:৫০ পিএম
৩১ ওভার ১৬৯/৫
আসালাঙ্কার ফিফটি
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেছেন চারিত আসালাঙ্কা, মিরাজের বলে তাঁকে এলবিডব্লু দিয়েছেন আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওর্থ। এরপর ফিফটি পূর্ণ করেছেন আসালাঙ্কা।
৪:২০ পিএম
২৪.২ ওভার ১৩৫/৪
বিশ্বকাপে টাইমড আউট হলেন ম্যাথুস
কোনো বল খেলার আগেই টাইম আউট হয়ে গেছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে টাইম আউট হলেন তিনি।
যে হেলমেট নিয়ে নেমেছিলেন, তাতে পুরো নিরাপদ বোধ করেননি ম্যাথুস। পরে আরেকটি হেলমেট আনা হয়, কিন্তু সেটিও উপযুক্ত মনে করেননি ম্যাথুস। নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যাটসম্যান আউট হয়ে যাওয়ার পর পরবর্তী ব্যাটসম্যানকে ৩ মিনিটের মধ্যে খেলার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। কিন্তু ম্যাথুস সেটি হতে পারেননি। ধারাভাষ্যে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁকে টাইম আউট দিয়েছেন আম্পায়াররা।
সাকিব ভাঙলেন আসালাঙ্কা-সামারাবিক্রমা জুটি
সাকিবের বলে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে তুলে মারলেন সামাবিক্রমা। যেভাবে খেলতে চেয়েছিলেন, ঠিক সেভাবে হয়নি। ডিপ মিডউইকেটে থাকা মাহমুদউল্লাহর হাতে গেছে সরাসরি ক্যাচ। সাকিব এনে দিলেন গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু। আসালাঙ্কা ও সামারাবিক্রমার জুটি থামল ৬৩ রানে।
৪:০৯ পিএম
২২ ওভার ১২৫/৩
সামারাবিক্রমা-আসালাঙ্কার ৫০ রানের জুটি
২১.৩ ওভারের সময় মিরাজের ফুললেংথের বল, পয়েন্ট দিয়ে চার মেরেছেন সামারাবিক্রমা। আসালাঙ্কার সঙ্গে তার জুটিতে উঠে গেছে ৫০ রান, সেটিও ৫৩ বলে।
৪:০১ পিএম
১৯.২ ওভার ১১১/৩
প্রথম রিভিউ নষ্ট করল বাংলাদেশ
মেহেদি হাসান মিরাজের করা ১৯ তম ওভারে এসে প্রথম রিভিউ নষ্ট করলেন বাংলাদেশ। মুশফিক আগ্রহী ছিলেন না। যদিও উৎসাহী ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সামারাবিক্রমার বিপক্ষে এলবিডব্লুর রিভিউ নেন সাকিব। ব্যর্থ হয়েছে সেটি। বল ট্র্যাকিং দেখিয়েছে, মিরাজের বলটি মিস করে যেত লেগ স্টাম্প।
৩:৩১ পিএম
১২.৪ ওভার ৭২/৩
ভংঙ্কর নিশাঙ্কাকে ফেরালেন জুনিয়র সাকিব
আরেকটি ক্রস সিমের ডেলিভারি, এবার সেভাবে ওঠেনি। দারূণভাবে থিতু হওয়া নিশাঙ্কার জন্য যথেষ্ট হয়েছে সেটিই। ড্রাইভ করতে গিয়ে স্টাম্পে বল টেনে এনেছেন শ্রীলঙ্কা ওপেনার। ৩৬ বলে ৪১ রান করে থামলেন তিনি। আবারও চাপে শ্রীলঙ্কা।
৩:২৬ পিএম
১১.৩ ওভার ৬৬/২
লঙ্কান অধিনায়ককে ফেরালেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
১১ ওভারে বাংলাদেশ বোলিং অ্যাটাকিংয়ে আসেন সাকিব আল হাসান। তার করা ওভারের তৃতীয় বলে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে শরীফুলের হাতে ধরা পড়লেন শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক। নিজের প্রথম ওভারে এসেই সফল বাংলাদেশ অধিনায়ক, ভাঙলেন গুরুত্বপূর্ণ জুটি।
৩:১৮পিএম
১০ ওভার ৫২/১
নিশাঙ্কা-কুশলের ইতবাচক ক্রিকেট
প্রথম ওভারে উইকেট হারিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। দলীয় রান তখন পাঁচ। সেখান থেকে দলের হাল ধরেছেন পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। এরই মধ্যে এই দুই ব্যাটার গড়েছেন হাফসেঞ্চুরির জুটি। ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে এই লঙ্কানরা তুলেছে ১ উইকেটে ৫২ রান। তখন এই জুটির রান ছিল ৪৭। এরপরের ওভারে প্রথম বলে তানজিম সাকিবকে ছয় মেরে নিজেদের জুটি ৫০ পার করেন।
২:৪৬ পিএম
৩ ওভার ১৮/১
শরিফুলের দ্বিতীয় ওভারে তিন চার
প্রথম ওভারে উইকেট পাওয়া শরিফুল দ্বিতীয় ওভারে খেয়ে বসলেন তিনটি চার। ম্যাচের দ্বিতীয়,তৃতীয় ও শেষ বলে তাকে চার তিনটি মারেন পাতুম নিশাঙ্কা।
২:৩৬ পিএম
১ ওভার ৫/১
শুরুতেই কুশল পেরেরার বিদায়
শরিফুলের প্রথম ওভারে শ্রীলঙ্কা তুলেছেন পাঁচ রান, হারিয়েছেন কুশল পেরেরার উইকেট। ম্যাচের তৃতীয় বলে শরিফুলকে চার মেরে রানের খাতা খোলেন কুশল। আর পঞ্চম বলে তাকে ফেরান শরিফুল। শরীফুল ইসলামের অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের বল, সেটি মুভমেন্ট করে বেড়িয়ে যাচ্ছিল আরেকটু। তাতে ব্যাট চালিয়েছিলেন দলে ফেরা কুশল পেরেরা। ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ উঠেছিল স্লিপের দিকে। একমাত্র স্লিপে ছিলেন নাজমুল হোসেন। কিন্তু বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। আতহার আলী খানের ভাষায়, টুর্নামেন্টেরই অন্যতম সেরা ক্যাচ এটি।পেরেরার বিদায় ৪ রানে।
টস:
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখতে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। সোমবার (৬ নভেম্বর) টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায়।
এই ম্যাচে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ একাদশে একটি পরিবর্তন রয়েছে। পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের বদলে একাদশে জায়গা পেয়েছেন আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিব। লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্যদিয়ে তানজিমের বিশ্বকাপে অভিষেক হবে। আর শ্রীলঙ্কার একাদশে দুইটি পরিবর্তন রয়েছে। করুণারন্তে ও দুশান হেমন্তর পরিবর্তে লঙ্কান একাদশে ফিরেছেন কুশল পেরেরা ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা।
বাংলাদেশ একাদশ
লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, তানজিম সাকিব ও শরীফুল ইসলাম।
শ্রীলঙ্কা একাদশ
পাথুম নিশাঙ্কা, কুশল পেরেরা, কুশল মেন্ডিস (উইকেটরক্ষক/অধিনায়ক), সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, মহেশ থিকসানা, কাসুন রাজিথা, দুশমন্থ চামিরা ও দিলশান মাদুশঙ্কা।