বঙ্গবন্ধু সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে চলছে প্রথম সেমিফাইনাল। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ম্যাচের স্কোরলাইন গোলশূন্য ড্র হয়েছে। ফলে ফাইনালে ওঠার লড়াইটি এখন অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে গড়িয়েছে।
উভয় অর্ধে উভয় দল একাধিক সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেনি। তবে কুয়েতের মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে বাংলাদেশ ছয়টি সুযোগ পেয়ে তার একটিও জালে জড়াতে পারেনি।
এদিন ম্যাচের শুরুতেই গোলের সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় মিনিটেই ডানদিক দিয়ে আক্রমণে ওঠেন রাকিব হোসেন। তিনি বাড়িয়ে দেন ডি বক্সের মধ্যে থাকা মোরসালিনকে। বল পেয়ে যায় মোরসালিন। তার সামনে ছিলেন কেবল কুয়েতের গোলরক্ষক আব্দুলরহমান। তাকে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি মোরসালিন। তিনি সরাসরি মেরে দেন গোলরক্ষের গায়ে। আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক মার্টিনেজের মতো উরু দিয়ে বল ঠেকিয়ে দেন আব্দুলরহমান।
সপ্তম মিনিটে গোলের দারুণ সুযোগ পেয়েছিল কুয়েতও। এ সময় জটলার মধ্য থেকে নেওয়া শট গোললাইনের সামনে থেকে ক্লিয়ার করেন বাংলাদেশের ঈসা ফয়সাল।
এরপর ৩১ মিনিটের মাথায় বাংলাদেশ আরও একটি সুযোগ তৈরি করেছিল। এ সময় বামদিক থেকে রাকিবকে উদ্দেশ্য করে মোরসালিন বল বাড়িয়ে দেন ডি বক্সের মধ্যে। কিন্তু কুয়েতের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়রা রাকিবকে শট নেওয়ার সুযোগ দেননি। রাকিব সুযোগ পেলে হয়তো গোলের দেখা পেয়ে যেতে পারতেন।