• ঢাকা
  • রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
মার্কিন গণমাধ্যম বরাবর

ফিলিস্তিনি-ইসরায়েলি বিদ্বৎজনদের খোলা চিঠি


নাসিফ আমিন
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৩, ০৬:১৫ পিএম
ফিলিস্তিনি-ইসরায়েলি বিদ্বৎজনদের খোলা চিঠি

আমরা যারা বিদ্বৎজন হিসেবে পেশাগত জীবনকে ফিলিস্তিন / ইসরায়েল বিষয়ক অধ্যয়নে এবং উল্লিখিত অঞ্চল সম্পর্কে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণকে আলোকিত করার কাজে উৎসর্গ করেছি; তারা বেশিরভাগ মার্কিন মুদ্রণ এবং সম্প্রচার মাধ্যমে এ বিষয়ক সংবাদ পরিবেশন দেখে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।


গাজাকে দৃষ্টিপট থেকে মুছে দিয়ে ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গিকে ঢালাওভাবে গ্রহণ করা সিএনএন-এর ‍‍`যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইসরায়েল‍‍` বিষয়ক বয়ান এবং ধারাবাহিকভাবে প্রচার করে যাওয়া ইসরায়েলি নারী ও শিশুদের ধর্ষণ বিষয়ক ভিত্তিহীন অভিযোগ; সবক্ষেত্রেই, এত বিচার-বিবেচনাহীন ও দায়িত্বজ্ঞানহীন সাংবাদিকতা, আমরা সেই ৯/১১-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ এবং ইরাক হামলার পেছনে কাহিনি ফাঁদার পর আর লক্ষ্য করিনি।


কাণ্ডজ্ঞান এবং ন্যূনতম পেশাগত সততার কথা বাদই দিলাম; শুধুমাত্র অভিজ্ঞতা থেকেই আমাদের বোঝা উচিত, এ জাতীয় উত্তেজক এবং অমানবিক সংবাদ প্রচার কতটা বিপজ্জনক।

আশা করি আপনারাও আমাদের মতো বিশ্বাস করেন, সাংবাদিকতার সবচেয়ে পরিশীলিত রূপটি হল সম্পূর্ণ সংশয় নিয়ে সংকোচহীনভাবে সমালোচনা করে যাওয়া; বিশেষ করে, ক্ষমতা প্রদর্শন ও যুদ্ধ পরিস্থিতিতে। এভাবেই সাংবাদিকতা চতুর্থ ভিত্তি হিসেবে তার প্রধান গণতান্ত্রিক ভূমিকা পালন করে এবং আমাদের সঠিক জ্ঞান ও যৌক্তিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে বুদ্ধিদীপ্ত নীতি নির্ধারণে সক্ষম করে তুলে।  

 

আপনাদের এই বিষয়ে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ পরিবেশনের জ্ঞান এবং উপায় - দুটোই আছে। আপনারা অনেকেই ২০২২ সালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কর্তৃক ফিলিস্তিনি-আমেরিকান সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ্‌র হত্যার তদন্ত করেছেন এবং জানেন, ইসয়ায়েলি সামরিক এবং অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা কতটা মিথ্যাশ্রয়ী হতে পারে।  

 

আপনাদের সেই সংশয়বাদী দৃষ্টিভঙ্গি আজ কোথায়, যখন এটাই আজ আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন? কেন আমরা সাংবাদিকতার জায়গা থেকে কোনো প্রকার চাপপ্রয়োগ দেখছি না? কেন-ই বা আমরা গাজায় যুদ্ধাপরাধকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের প্রচারিত বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবিগুলোকে প্রশ্নের মুখে ফেলছি না?  

 

এটা আমাদের কাছে বেশ স্পষ্ট, ইসরায়েলি সরকার গাজা উপত্যকায় গণহত্যাকে জায়েজ করতে পশ্চিমা জনমত গঠনের চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং ইতোমধ্যে, সেই ধারাবাহিকতায় কমপক্ষে ১০৩০ শিশু এবং  ২৭৫০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিদের হত্যা করেছে।  

ফিলিস্তিনিদের কোনো ‍‍`উস্কানি‍‍` দেওয়া হয়নি মর্মে যে প্রেক্ষাপট তৈরি করা হয়েছে, তা সাধারণ জনগণের উপর যুদ্ধপরাধ চালানোর মত অমানবিক প্রক্রিয়াকে অব্যাহত রেখেছে। এখানে সত্য হল,  শুধুমাত্র ২০২৩ সালেই ইসরায়েল ৪৭ জন শিশুসহ ২৫০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিদের হত্যা করেছে।  

 

গত শনিবারের আগে আপনারা কেন দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনিদের উপর চালানো ইসয়ায়েলি সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে প্রতিবেদন কিংবা সমালোচনা করেননি; কেন দেখে মনে হচ্ছে যে, গাজায় যন্ত্রণা-দুর্ভোগ নথিভুক্ত করার মত অতি অল্প সংখ্যক কিংবা কোনো প্রতিবেদকই আপনাদের নেই, কেন ফিলিস্তিনিদের অভিজ্ঞতা বা বয়ান আপনার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেয়ার মত সদিচ্ছা আপনাদের নেই - সেসব নিয়ে বিচার বিবেচনা করার যথেষ্ট সময় পাওয়া যাবে।  

 

এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি কাজ হল, ঢামাঢোল আরও বাড়িয়ে না তুলে অতিসত্তর এসব বন্ধ করা; যা জড়িত সকলের জন্য গণবিধ্বংসী যুদ্ধ ডেকে আনতে পারে। গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত আপনাদের ১১ ফিলিস্তিনি সাংবাদিক সহকর্মীকে ইসরায়েলিরা হত্যা করেছে এবং আসছে দিনগুলোতে আরও অনেক ফিলিস্তিনিদের কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়া হবে।

 

আমাদের দাবি, আপনারা এখনই ফিলিস্তিনি জনগণের উপর ইসরায়েলি সহিংসতার প্রেক্ষিতে আপনাদের  বিচার-বিবেচনাহীন সংবাদ প্রতিবেদন বন্ধ করুন। শুধুমাত্র, গত এক দশক ধরে ফিলিস্তিনি গণহত্যায় আপনাদের মদদ দেওয়া নিয়ে অনুতপ্ত না হয়ে; আপনারা, এখনই আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। আমরা বলব, আপনারা অবিলম্বেই নিচে উল্লিখিত ৪টি স্পষ্ট পদক্ষেপ নিন।  
 

১. মার্কিন এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের আপনারা যেমন সংশয়মূলক ও কঠিন প্রশ্নের সম্মুখে আনেন, তেমনি ভাবে, ইসরায়েলি কর্মকর্তাদেরও সংশয়মূলক ও কঠিন প্রশ্নের সম্মুখে আনুন এবং তাদের ভিত্তিহীন অভিযোগগুলো তোতাপাখির মত আওড়াতে এবং মিথ্যে দোষী সাব্যস্ত করার যজ্ঞে সামিল হতে অসম্মতি জানান।  

২. জাতিসংঘ ও অন্যান্য মানবাধিকার সংগঠন কর্তৃক গণশাস্তি ও বেআইনি হিসেবে নিন্দা করে আসা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে গাজায় ইসরায়েলি সামরিক দখলদারিত্ব এবং ১৬ বছর ধরে শ্বাসরুদ্ধকর ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসনের প্রেক্ষাপট আপনাদের প্রতিবেদনে বিচার-বিবেচনাসহ অন্তর্ভুক্ত করুন। 

৩.  আপনাদের সমস্ত প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনিদের কথা তুলে ধরুন।

৪. আপনারা যখন ফিলিস্তিনি অতিথিদের কথা বলতে দাওয়াত দিবেন, যাদের মধ্যে অনেকেই পরিবারের সদস্যদের হারিয়ে শোকাহত; তাদের সাথে আলোচনার বেশির ভাগ সময় ‍‍`সন্ত্রাসবাদ‍‍` ও হামাসের নিন্দা বিষয়ক ভার্চুয়াল পূর্বশর্ত আরোপ করে খরচ করে ফেলা বন্ধ করুন। অনেক ফিলিস্তিনিই দুটো বিষয়ের কোনোটাকেই অনুমোদন দেয় না এবং ভিন্ন আঙ্গিক থেকে ব্যাখ্যা করে। আপনাদের দর্শক / পাঠকরাও কখনোই ফিলিস্তিনি দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সত্যিকার অর্থে উপকৃত হবেন না যদি না তারা কখনোই কার্যকরভাবে সেগুলো শোনার সুযোগ না পান।

 

আপনারা এবং আপনাদের সংস্থাগুলো মাঝে মাঝে যেসব অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ প্রতিবেদন এবং বিশ্লেষণ প্রদান করেছেন, সেসব বিষয় আমরা উপেক্ষা করি না বা প্রশংসা করতে কুণ্ঠিত হই না। আমরা চাই আপনারা ধারাবাহিকভাবে আরও বস্তুনিষ্ঠ হোন। সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে, মার্কিন দর্শক-শ্রোতা এবং ফিলিস্তিন / ইসরায়েলের জনগণের স্বার্থে, আমরা আপনাদের সহযোগিতা ও সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছি।

 

স্বাক্ষর প্রদানকারী*  


১.    লীলা আবু-লুঘদ, বুটেনওয়েজার সামাজিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
২.    ওয়ালিদ আফিফি, যোগাযোগ অধ্যয়ন অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি সান্তা বারবারা
৩.   নাদ্‌জে আল-আলি, ব্রাউন ইউনিভার্সিটির নৃবিজ্ঞান ও মধ্যপ্রাচ্য অধ্যয়নের অধ্যাপক
৪.    এভলিন আলসুলতানি, প্রফেসর, ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া
৫.   সাঈদ আত্‌শান, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন এবং নৃবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক, সোর্থমোর কলেজ
৬.   খলিল বারহুম, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
৭.   মোস্তফা বায়োমি, অধ্যাপক, সিটি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক - ব্রুকলিন কলেজ
৮.   হাতেম বাজিয়ান, প্রভাষক, মধ্যপ্রাচ্যের ভাষা ও সংস্কৃতি, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলে
৯.   জোয়েল বেইনিন, ডোনাল্ড জে. ম্যাকলাচলান ইতিহাসের অধ্যাপক এবং মধ্য প্রাচ্যের ইতিহাসের অধ্যাপক, ইমেরিটাস, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
১০.    নিনা বারম্যান, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক
১১    আমাল বিশারা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, টাফ্টস ইউনিভার্সিটি
১২.    জর্জ বিশারাত, দ্য অনারেবল রেমন্ড এল. সুলিভান আইনের অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ অফ দ্য ল, সান ফ্রান্সিসকো
১৩.   পলা চক্রবর্তী, জেমস ওয়েলডন জনসন নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক 
১৪.   ওমর দাজানি, আইনের অধ্যাপক, ম্যাকজর্জ স্কুল অফ ল
১৫.   করম ডানা, অ্যালিসন ম্যাকগ্রেগর বিশিষ্ট অধ্যাপক, শ্রেষ্ঠত্ব এবং রূপান্তরমূলক গবেষণা, ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়, বোথেল
১৬.   বেশারা দোমানি, মাহমুদ দারবিশ ফিলিস্তিন অধ্যয়ন অধ্যাপক, ব্রাউন ইউনিভার্সিটি
১৭.  দানা এল কুর্দ, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়
১৮.   জুলিয়া ইলিয়াচার, প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির নৃবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক
১৯.   নুরা এরাকাত, সহযোগী অধ্যাপক, আফ্রিকানা স্টাডিজ অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইন ক্রিমিনাল জাস্টিস, রাটগার্স ইউনিভার্সিটি নিউ ব্রান্সউইক
২০.   রিচার্ড ফক, আন্তর্জাতিক আইনের অধ্যাপক, ইমেরিটাস, প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি
২১.    লীলা ফারসাখ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক, ম্যাসাচুসেটস বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়
২২.    কিথ ফেল্ডম্যান, সহযোগী অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলে
২৩.    গ্যারি ফিল্ডস, যোগাযোগের অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া সান দিয়েগো বিশ্ববিদ্যালয়
২৪.  লিসা হাজ্জার, সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সান্তা বারবারা
২৫.  রোজিনা হাসান, নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক, সাগিনাউ ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটি
২৬   মাহমুদ ইব্রাহিম, ইতিহাসের ইমেরিটাস অধ্যাপক, ক্যাল পলি, পোমোনা
২৭   রশিদ খালিদি, আধুনিক আরব স্টাডিজের অধ্যাপক এডওয়ার্ড সাঈদ
২৮.    ড্যারিল লি, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়
২৯.  জাচারি লকম্যান, মধ্য প্রাচ্য ও ইসলামি অধ্যয়ন এবং ইতিহাসের অধ্যাপক, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের
৩০.  অ্যালেক্স লুবিন, আফ্রিকান আমেরিকান স্টাডিজের অধ্যাপক, পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি
৩১.  সুনাইনা মাইরা, অধ্যাপক, এশিয়ান আমেরিকান অধ্যয়ন, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস
৩২.  শাড়ি মাকদিসি, ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় লস অ্যাঞ্জেলেস
৩৩.   উসামা মাকদিসি, চ্যান্সেলরের চেয়ার এবং ইতিহাসের অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বার্কলে
৩৪.  মেলানি ম্যাকঅ্যালিস্টার, আমেরিকান অধ্যয়ন এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ক অধ্যাপক, জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫.  মায়া মিকদাশি, সহযোগী অধ্যাপক, রাটজার্স ইউনিভার্সিটি
  টিমোথি মিচেল, অধ্যাপক, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬.   নাদিন নাদের, অধ্যাপক, জেন্ডার ও মানবীবিদ্যা, ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় শিকাগো
৩৭.  মাহা নাসার, আধুনিক মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাস ও ইসলামি অধ্যয়ন, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮.    ডেভিড পালুম্বো-লিউ, লুইস হিউলেট নিক্সন অধ্যাপক, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
৩৯.  জেনিস পেক, অধ্যাপক এমেরিটা, গণমাধ্যম অধ্যয়ন, ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো বোল্ডার
৪০.  জুলি পেটিট, লুইসভিল বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানের এমেরিটা অধ্যাপক
৪১.  রাশ রেহম, অধ্যাপক, নাট্য এবং ধ্রুপদী সাহিত্য, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
৪২.   সারা রায়, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর মিডল ইস্টার্ন স্টাডিজের সহযোগী
৪৩.   ওয়াডি সাইদ, আইনের অধ্যাপক, কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ ল
৪৪.  শেরেন সিকালি, ইতিহাসের সহযোগী অধ্যাপক, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, সান্তা বারবারা
৪৫.   আবদেল রাজ্জাক তকরতি, আধুনিক আরব ইতিহাসে আরব-আমেরিকান শিক্ষাগত ফাউন্ডেশনের চেয়ার এবং আরব অধ্যয়ন কেন্দ্র, হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক
৪৬.    হেলগা তাভিল-সৌরি, সহযোগী অধ্যাপক, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭.  উইলিয়াম ইউম্যানস, সহযোগী অধ্যাপক, জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়

 

*শুধুমাত্র শনাক্তকরণের উদ্দেশ্যে প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি। আরো অনেকেই এতে স্বাক্ষর করেছেন, তবে সকলের নাম দেয়া হয়নি।

 

(বিবৃতির পক্ষে গুগল ডকের মাধ্যমে স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে। চিঠির নিচে স্বাক্ষরিত বুদ্ধিজীবীরাই এই চিঠি লেখার উদ্যোক্তা। চিঠিটি প্রকাশ করা হয় অক্টোবর ১৬, ২০২৩ তারিখে।)

 

নাসিফ আমিন অনূদিত
 

Link copied!