যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা পেতে চাই বলে আশা প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রের জিএসপি সুবিধা পেতে চাই আমরা। এই জিএসপি সুবিধা পেতে শ্রমমান উন্নয়নে কী কী করতে হবে, সেটা যুক্তরাষ্ট্র জানালে আমরা বাস্তবায়ন করব।”
রোববার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমরা স্বাগত জানাই। যেকোনো দেশ চাইলেই এই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারের ভূমিকা পালন করছে। মিয়ানমারের মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের মানব নিরাপত্তা অবস্থাবিষয়ক জাতিসংঘ সাধারণ সম্মেলনের প্রস্তাবে সমর্থন ও প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রশাসন থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানাই।
ইন্দো প্যাসিফিক কৌশল এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ও সকল দেশের সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একত্রে কাজ করবে।”