• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

‘জয়িতারা নারীদের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৮, ২০২৪, ০৫:১২ পিএম
‘জয়িতারা নারীদের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি। ছবি : সংগৃহীত

‘জয়িতারা’ নারীদের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি। তিনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর যখন বঙ্গবন্ধু  দেশ পরিচালনার কাজ শুরু করেন, তখন মুক্তিযুদ্ধে জয়ী নারীদের সমাজ গ্রহণ না করলেও রাষ্ট্র তাদের গ্রহণ করে। বঙ্গবন্ধু তাদের নাম দিয়ে ছিলেন ‘বীরাঙ্গনা’।”

রোববার (২৮ জানুয়ারি) খুলনা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে খুলনা বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সিমিন হোসেন বলেন, “আজকের সমাজে মেয়েরা যখন সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের ‘জয়িতা’ বলে সম্মান দিলেন। জয়িতা আজ সমাজে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, তা সমাজের নারীদের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে।”

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সমতার দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি করেছেন। নারীদের সমানাধিকারের জায়গাটা প্রশস্ত হয়, আমাদের সেই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।”

খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. হেলাল মাহমুদ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক এবং মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান।

খুলনা বিভাগের সম্মাননাপ্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ পাঁচ জয়িতারা হলেন, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী বাগেরহাট জেলার সুমা মন্ডল, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী ঝিনাইদহ জেলার মোছা. জেসমিন নাহার কামনা, সফল জননী নারী কুষ্টিয়া জেলার চন্দনা রানী কুন্ডু। এছাড়া নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা নারী সাতক্ষীরা জেলার রেহেনা পারভীন এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় খুলনা জেলার পাখি দত্ত।

Link copied!