বাংলাদেশের অবস্থা, রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা এবং অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আগামীর সম্ভাবনা নিয়ে দ্য প্রিন্ট নাম্বার গণমাধ্যম কথা বলে তার সঙ্গে। প্রায় ১১ মিনিটের সেই আলোচনায় উঠে আসে নানা প্রসঙ্গ। উঠে আসে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান।
নোবেল শান্তি বিজয়ী ড. ইউনূসের কাছে জানতে চাওয়া হয় বিএনপি ও আওয়ামী লীগের অবস্থান প্রসঙ্গে। জবাবে তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ আর আগের মতো নেই। তাই বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধীদলগুলো বিচ্ছিন্ন আকারে কী ধরনের ভূমিকা পালন করবে তা আমরা জানি না।”
ড. ইউনূস বলেন, “বিএনপি কখনো কোনো ভূমিকা পালন করেনি, কারণ তারা কখনো সুযোগই পায়নি। তারা সংসদেও নেই। আমরা জানি না তাদের মধ্যে কী অবশিষ্ট রয়েছে এবং তারা কী করবে। এ ছাড়া অন্যান্য দলগুলো সবই ক্ষুদ্র দল। আর জামায়াতে ইসলামী এই মুহূর্তে নিষিদ্ধ একটি দল।”
এ সময় দেশের নতুন রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। জবাবে বেশ জোর দিয়েই ড. ইউনূস জানান, “অবশ্যই তিনি নতুন রাজনৈতিক দলের গঠন দেখার আশায় রয়েছেন। পাশাপাশি তরুণদের ওপর আস্থা রেখে তিনি বলেন, এই প্রজন্মের তরুণদেরই পথ দেখাতে হবে।”
ড. ইউনূস বলেন, তরুণদেরই দেশের দায়িত্ব নেওয়া উচিত। প্রবীণদের নয়। আমরা এই প্রজন্মের ওপর ভরসা রাখতে চাই।