এ বছরের পর আর টিকিট কালোবাজারি থাকবে না বলে জানিয়েছেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। তিনি বলেন, “ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে প্রতিটি স্টেশনে নজরদারি-গোয়েন্দা বাড়িয়েছি। আমরা মোবাইল ট্র্যাকিং চালু রেখেছি। বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল, রেলস্টেশনে আমাদের টিম কাজ করছে।”
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকালে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, এ বছর দূরপাল্লার (আন্তঃনগর) ট্রেনের শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। যাত্রার দিন ২৫ ভাগ আসনবিহীন টিকিট বিক্রি চলছে।
এই র্যাব কর্মকর্তা বলেন, “আমাদের নজরদারি-গোয়েন্দা বাড়িয়েছি, আমরা মোবাইল ট্র্যাকিং চালু রেখেছি। বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল, রেলস্টেশনে আমাদের ওয়াচ টাওয়ার, কন্ট্রোল রুম রয়েছে, মোবাইল টিম রয়েছে। যেকোনো ধরনের অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাত্রীদের অনুরোধ করবো আপনাদের যেকোনো অভিযোগ থাকলে জানান, র্যাব আপনার পাশেই আছে।”
আজ ঈদযাত্রায় দ্বিতীয় দিন। এদিন প্রথম দিনের তুলনায় যাত্রীর চাপ বেড়েছে কমলাপুরে। টিকিট দেখিয়ে কমলাপুরে প্রবেশের অনুমতি পাচ্ছেন যাত্রীরা। দিনের শুরু থেকেই সময়মতো কমলাপুর স্টেশন ছাড়ছে ট্রেনগুলো। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।