বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগসংক্রান্ত রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় গণমাধ্যম ও ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন এ বিষয়ে কোনো মতামত প্রকাশ করতে পারবেন না। একই সঙ্গে সালাউদ্দিনকেও মতামত দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
বুধবার (১৪ জুন) এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এর আগে সকালে হাইকোর্টে হাজির হন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। তার পক্ষে আদালতে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কেসি ও মমতাজ উদ্দিন ফকির। অপর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) কাজী সালাউদ্দিনের বিষয়ে প্রচারিত পাবলিক ডোমেইনে থাকা ভুয়া ও মানহানিকর তথ্য অপসারণের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।
আবেদনে কাজী সালাউদ্দিনের মৌলিক অধিকার হিসেবে মর্যাদা ও গোপনীয়তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে স্বরাষ্ট্র সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব এবং বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনকে (বিটিআরসি) কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না ও তার বিরুদ্ধে মানহানি ও যে কোনো ভুয়া তথ্য তৈরি এবং প্রচার থেকে বিরত রাখতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারির আর্জি জানানো হয়।