• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিএসএফের সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিশ্ব নেতৃত্বের প্রতি খোলা চিঠি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪, ০৬:২১ পিএম
বিএসএফের সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিশ্ব নেতৃত্বের প্রতি খোলা চিঠি

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা বন্ধে তিন বিশ্বনেতার কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন প্রবাসীসহ ২০১ বাংলাদেশি। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নেটওয়ার্কের ব্যানারে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রবার্টা মেতসোলা ও জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বরাবর এ আবেদন করা হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিকল্পিত ও চলমান হত্যার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছি। ভারতীয় বাহিনীর ক্রমবর্ধমান সহিংসতা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সীমা ছাড়িয়েছে এবং এভাবে ভারত জাতীয় সার্বভৌমত্বের নীতির প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা প্রদর্শন করছে।

এতে আরও বলা হয়, কয়েকবছর আগে মাত্র ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানি খাতুনকে নৃশংসভাবে হত্যার পরে কাঁটাতার তার লাশ ঝুলিয়ে রাখা, বিএসএফের নির্মমতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ফেলানির মর্মান্তিক মৃত্যু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিন্দার ঝড় তুলেছিলো, কিন্তু আজ পর্যন্ত সীমান্তে হত্যার মিছিল থামাতে পারেনি। গভীর দুঃখের সাথে জানাতে হচ্ছে যে, মাত্র গত সপ্তাহে ৯ সেপ্টেম্বর আরও এক ১৫ বছর বয়সী কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ খুন হয়েছে। এই তালিকায় আছে ১ সেপ্টেম্বরে বিসিএফ এর গুলিতে খুন হওয়া ১৩ বছর বয়সী কিশোরী স্বর্ণা দাস ও গত মাসের ১২ তারিখে একইভাবে খুন হওয়া আবদুল্লাহ। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) জানাচ্ছে, কেবল ২০২৩ সালে বিএসএফ সীমান্তে গুলি অথবা নির্যাতন করে ৩১ জন বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এর আগে ২০২১-এ ১৮ জন এবং ২০২২-এ ২৩ জনকে হত্যা করা হয়েছিলো। আসকের মতে, ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিএসএফ-এর নৃশংসতায় অন্তত ৫২২ জন বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়। লক্ষণীয় যে, কোভিড মহামারীর সময়কালেও সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়নি (প্রথম আলো, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০)।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধি বা অন্য যেকোনো আন্তর্জাতিক আইন চোরাচালানিদেরও ইচ্ছামতো গুলি করে হত্যা করার অনুমতি দেয় না; বরং রাষ্ট্রের মাধ্যমে সীমান্ত পেরোনো ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার এবং বিচারের মুখোমুখি করার কথা বলে। ভারত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আইন এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তিগুলি নিয়মিত উপেক্ষা করে, যেমন ১৯৭৫ সালে গৃহীত ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সীমান্ত কর্তৃপক্ষ নির্দেশনা এবং ২০১১ সালের ভারত-বাংলাদেশ সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা। উল্লেখ্য, ১৯৭৫ নির্দেশিকার ধারা ৮(ক) এ বিষয়টি জোরের সঙ্গে বলা হয়েছে যে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার পরিহার করতে হবে। ৮(দ) ধারায় গবাদি পশু চোরাচালান ঠেকাতে পার্শ্ববর্তী দেশের থানায় জানানোর কথা বলা হয়েছে, যাতে সহিংসতা ছাড়াই চোরাইকৃত পশু এবং সন্দেহভাজনদের উদ্ধার এবং আটক করা যায়। তবে বিএসএফ যে এই প্রোটোকলগুলি পালনে ব্যর্থ তা দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রমাণিত। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ‘ট্রিগার হ্যাপি: বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ’ {সূত্র ০১} শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে বিএসএফের হত্যার শিকার ব্যক্তিরা অধিকাংশই নিরস্ত্র বা সামান্য অস্ত্রধারী ছিলেন, অনেকেই পালিয়ে যাওয়ার সময় পেছনে গুলি খেয়েছিলেন বা তাদের সামান্য দূরত্ব থেকে আঘাত করে হত্যা করা হয়। কোনো তদন্তেও এমন কোনো প্রাণঘাতী অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য পাওয়া যায়নি যাতে মনে হয় আত্মরক্ষার জন্য এই অতিরিক্ত শক্তি ব্যবহার সমর্থনযোগ্য। তাছাড়া নিরস্ত্র ব্যক্তিরা বিশেষ করে ফেলানী এবং স্বর্ণার মতো কিশোরীরা ভারী অস্ত্রে সজ্জিত বিএসএফ সদস্যদের জন্য বিপদ হতে পারে এমন ধারণা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।

খোলা চিঠিতে আরও বলা হয়, এসব মোটেই কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এই ঘটনাগুলি দায়মুক্তির ও আগ্রাসনের এক উদ্বেগজনক পরম্পরাকেই উন্মোচন করে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধারাবাহিক ও গুরুতর উদাহরণ। সীমান্তে জীবনের এমন ক্রমাগত পরাজয় নাগরিক হিসেবে আমাদের মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করে এবং এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্য স্পষ্টতই হুমকি।

‘আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানাই যে তারা এই নৃশংসতাগুলি মোকাবিলা করুক এবং যারা এর জন্য দায়ী তাদের কর্মের জন্য জবাবদিহি করুক। জাতিসংঘ, ইউরোপীয় পার্লামেন্ট এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের মতো সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে এই সহিংসতার বিরুদ্ধে অবস্থান স্পষ্ট করা ও নিন্দা জানানোর বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আহ্বান জানাই, এই নৃশংসতা বন্ধ করতে আপনাদের প্রভাব ব্যবহারের মাধ্যমে অবিলম্বে কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করুন এবং ভবিষ্যতেও এরকম হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে আপনাদের ক্ষমতার মধ্য থেকে যেভাবে সম্ভব ভূমিকা রাখুন। ’

বিশিষ্টজনদের এই খোলা চিঠিতে বলা হয়, নিরপরাধদের কান্না অশ্রুত থাকবে না, তা কেবল আমরা সম্মিলিতভাবেই নিশ্চিত করতে পারি। এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নীরবতা ভাঙা দরকার। বাংলাদেশের সীমান্তে এই রক্তপাত বিশ্ব উপেক্ষা করতে পারে না। এই সমস্যাটিকে আন্তর্জাতিক সংলাপ ও পদক্ষেপের সামনে আনার সময় এসেছে।

চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন ২০১ বাংলাদেশি বিশিষ্টজন

শেফালী বেগম, ব্যবসা; রাহাত মুস্তাফিজ, লেখক ও এক্টিভিস্ট; মতিউর রহমান, ব্যবসা; রাজীব খান, স্বনির্ভর; অনুপম সৈকত শান্ত, লেখক ও এক্টিভিস্ট; আশরাফু নাহার রুহীন, আর্টিস্ট; আহমেদ নাদির, সোশাল একটিভিস্ট, প্রধান সম্পাদক, পন্ডিতপ্রেস; রাকিবুল ইসলাম, আইটি টেকনিশিয়ান; আহমেদুর চৌধুরী, প্রধান সম্পাদক এবং প্রকাশক, শুদ্ধস্বর; নাদিয়া ইসলাম, লেখক, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার; জুয়েল দাস রায়, শেফ দ্য কুইজিন; আখতার সোবহান মাসরুর, চিকিৎসক; নাজমুল আহমেদ, চিকিৎসক; সুপ্রীতি ধর, মানবাধিকার কর্মী; সৈয়দ বাবুল, পেনশনভোগী; মোজাম্মেল হোসেন, প্রোডাক্ট ওনার; মাসুদ বিন মামুন, এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার; মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষার্থী; জামাল আবেদিন ভাষ্কর, অনলাইন একটিভিস্ট; নাসরিন খন্দকার, পোস্টডক্টরাল গবেষক; সুফিয়ান হক; মোহাম্মদ জাহান; ফয়জুল হক, একাডেমিক; জাহিদুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, রটারডাম ইউনিভার্সিটি অফ অ্যাপ্লাইড সায়েন্স; মোসাদ্দিকুর রহমান, শিক্ষার্থী; আহমেদ সজীব, শিক্ষার্থী; ধ্রুব দে, শিক্ষার্থী; তন্ময় দেওয়ানজি, সহকারী ব্যবস্থাপক, অর্থ ও প্রশাসন; মো মাহমুদুল হাসান, ডিজিটাল মার্কেটার; মোমিনুল ইসলাম আরেফিন, চাকুরীজীবী; জান্নাতুল ফেরদৌস সুজনা, শিক্ষার্থী; জুয়েল আলম, শিক্ষার্থী; এম এইচ আকাশ, আলোকচিত্রশিল্পী; মো  মাসুদুর রহমান, শিক্ষার্থী; সুমাইয়া, শিক্ষার্থী; খন্দকার এহতেশামুল কবির, সিওও; সামি শাকির, ফ্রিল্যান্সার; আজাদ হোসেন আদনান, শিক্ষার্থী; রিমঝিম রায়, শিক্ষার্থী; ফাতেমা হোসেন, শিক্ষার্থী; ফারহানা ফারদুশ, শিক্ষার্থী; এস  মুবাশ্বিরা, শিক্ষার্থী; মো  ইমতিয়াজ হাসান, শিক্ষার্থী; জয়দেব কুমার সাধু, ব্যবসা; মাহমুদুল হাসান, ব্যবসা; ভাস্কর ভট্টাচার্য, ছাত্র; মো  মহিনুর রহমান, স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবী; শাওন রহমান, শিক্ষার্থী; ফয়সাল আবেদিন, প্যাটার্ন মেকার; জাকিয়া রাইহানা রূপা, গৃহিণী; আসিফ সাদমান, চাকরিজীবী; মো  রেজাউল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী; সোহানুর রহমান, প্রকৌশলী; আহমেদ লোকমান হোসেন, চাকরিজীবী; মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল, প্রকৌশলী; রেকসোনা পারভিন, এনজিও সেবা; ফাতিমা আক্তার পাপিয়া, শিক্ষার্থী; আয়েশা জামান, বিআইএস বিশ্লেষক; ফাহরিয়া শারমিন খান, অভিনেত্রী; আফনান রহমান এলা, শিক্ষার্থী; জোবায়েন সন্ধি, ফেলো, পেন সেন্টার জার্মানি, প্রধান সম্পাদক, অংশুমালি; শাহেদুজ্জামান শোয়েব, ফ্রিল্যান্সার; নাজমুল হুদা, বেসরকারি চাকরি; সারাহ নাফিসা শাহিদ, শ্রম সংগঠক; শাফকাত রাব্বী, আর্থিক সেবা; নাসরিন জাহান, শিক্ষার্থী; মালা, ব্যবসা; মোহাইমিন রাফিদ খন্দকার, শিক্ষার্থী; নাইমা পারভিন, সহযোগী অধ্যাপক; আহাতে শিমুল হক, বেসরকারি চাকরি; লাবনী রহমান, শিক্ষক; গেজ হক, পুষ্টি বিজ্ঞানী; রুহানি মাহমুদ মনন গনি, শিক্ষার্থী; মাহফুজুর রহমান, শিক্ষার্থী; রেজ্জাকুল এইচ চৌধুরী, ডেপুটি ডিরেক্টর, এনওয়াইসি ডিপার্টমেন্ট অফ কারেকশন; এসএম রেয়াদ, শিক্ষার্থী/শিল্পী; শাখাওয়াত তানভীর, ডিজাইনার; অনিন্দিতা মাইতি, শিক্ষার্থী; মাহাদি হাসান, চাকরি; এম নিজাম সিদ্দিকী, সহকারী ব্যবস্থাপক, প্রযুক্তি ও সেবা; ফেরদৌস আরা রুমি, বেসরকারি চাকরি; সেলিম তাহের, স্বনির্ভর; সালমা বিনতে কাশেম, জনস্বাস্থ্য; মজহারুল খান, সরকারি চাকরি; জোবায়ের মাহমুদ, শিক্ষার্থী; শিমুল সালাহ্উদ্দিন, কবি ও সাংবাদিক; রিয়াজ নোমান, সরকারি চাকরি; সাঈদ আহমেদ, শিক্ষার্থী; শিফা, শিক্ষার্থী; সাব্বির রহমান, চাকরিজীবী; ফিরোজ আহমেদ, লেখক; তন্ময় কর্মকার, প্রকৌশলী; মোহাম্মদ জিয়াউল আলম, এভিয়েশন এজেন্ট; প্রণব আচার্য্য, কবি ও সাংবাদিক; রাশেদুল করিম, বেসরকারি চাকরি; মো  রাসেল ইকবাল, লজিস্টিক বিশেষজ্ঞ; মিরাজ খান, ট্রেন সার্ভিস ম্যানেজার; আরিফ জামান, বেসরকারি চাকরিজীবী; জিয়া হাসান, গবেষক; রওশন আরা লিনা, ব্যবস্থাপক, এনজিও; শ্রীনজয়া জুনান, শিক্ষার্থী; মো  ফয়সাল হক, শিক্ষার্থী; নাদিম হাসান, শিক্ষার্থী; ফারহান নাফিস হৃদয়, ফ্যাকাল্টি; মো  আব্দুল ওয়াহাব, জাতিসংঘের সিনিয়র স্টাফ; সানি হক, ছাত্র; অধরা জাহান, শিক্ষিকা; কাজী মাহবুব, চাকরি; রাহনুমা তাবাসসুম সিদ্দিকী, শিক্ষার্থী; দিলীপ রায়, রাজনৈতিক কর্মী; জোলেখা খাতুন নদীরা, ওয়েব ডেভেলপার; মো  হাবিবুল ইসলাম, আইটি সিস্টেম অ্যানালিস্ট; মনজুর মুরশেদ জাহিদ আহমেদ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার; রবিন হক, কাস্টমার সার্ভিস এজেন্ট, ট্রাভেল; জান্নাতুল মাওয়া আইনান, গবেষক; কে এম মোস্তফা কামাল,; আলমোহিত এস হোসেন, প্রকল্প ব্যবস্থাপক; ফাহমিদুল হক, ফ্যাকাল্টি মেম্বার; সালেহ উদ্দিন, নির্বাহী সম্পাদক; মাসুমা ফেরদৌসি, সরকারি চাকরি; জোসেফা এলিজাবেথ, ডাক্তার; আমেনা আবেদিন, শিক্ষার্থী; জে এফ লাকি, নার্স; মোহাম্মদ জুবায়ের আলম, প্রকৌশলী; খাদিজা মিতু, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়; তানভীর সোবহান, সিনিয়র লেকচারার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়; মো  মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক সমাজবিজ্ঞান; হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক; লাবনী আশরাফি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেকচারার; ড মোহাম্মদ হাসান, সহকারী অধ্যাপক আইন ও আইনগত অধ্যয়ন; ওলিউর সান, একাডেমিক এবং একটিভিস্ট; মো  সামি-উল-গাইয়ূম, ব্যবসা; মোস্তফা ফারুক, প্র্যাকটিস ম্যানেজার, দ্য বারকানটাইন প্র্যাকটিস; হানিয়ুম মারিয়া খান, সিনিয়র লেকচারার, ইএসএম, এনএসইউ; নসরুল ইসলাম সোহান, ডেটা সায়েন্টিস্ট; মাহমুদুল এইচ সুমন, অধ্যাপক; কাজলিয়া শেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; মো  সাইমুম রেজা তালুকদার, সিনিয়র লেকচারার, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়; রাকিব মুহাম্মদ, পিএইচডি শিক্ষার্থী, নৃতত্ত্ব, ইউসি আরভিন; দীপঙ্কর ভৌমিক, বেসরকারি চাকরিজীবী; কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক; নাসির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক; রাইয়ান রাজী, সিনিয়র লেকচারার; প্রিয়াঙ্কা কুন্ডু, ডক্টরাল শিক্ষার্থী; মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক; মনিরুজ্জামান খোকন, শিক্ষার্থী; আহমেদ স্বপন মাহমুদ, কবি, লেখক; মনিরা শর্মিন, সহকারী অধ্যাপক, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ; মসিউর রহমান, শিক্ষার্থী; পারভেজ আলম, সিনিয়র অফিসার; রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক; মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ, সহযোগী অধ্যাপক; এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক; মো  মোস্তফা হোসেন, সহকারী অধ্যাপক; মনির হোসেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার এবং গবেষক; তামান্না মাকসুদ, স্নাতক শিক্ষার্থী, ইউবিসি; আহমেদ কবির, চাকরি; উম্মে কুলসুম, সোশাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট; শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ; ড মোহাম্মদ হাসান, সহকারী অধ্যাপক আইন ও আইনগত অধ্যয়ন; আবদুল্লাহ আল নোমান, আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট অফ বাংলাদেশ; মুহাম্মদ ইফতেখার মাহমুদ, এনজিও কর্মী; মাহফুজ রাকীব, উন্নয়ন পেশাজীবী; মো  আরিফুল হক, প্রকৌশলী; সালমা মাহবুব, সোশাল এক্টিভিস্ট; মো  আল ইফরান হোসেন মোল্লা, সিনিয়র লেকচারার আইন বিভাগ; সাগির হোসেন খান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক; এস এম রশিদুল হাসান, পাবলিক ইউনিভার্সিটির শিক্ষক; ইশতিয়াক মাহবুব, আইটি পেশাজীবী; রাসেল আহমেদ, চাকরি; ইশতিয়াক আহমেদ, বেসরকারি চাকরি; মামুনুর রহমান, ব্যবসা; মুহাম্মদ তবারক হোসেন, ব্যবস্থাপক-মার্কেটিং, বেঙ্গল এয়ারলিফট লিমিটেড; আজমাইন মাহতাব, চাকরি প্রার্থী; সাবিদিন ইব্রাহিম, সাংবাদিক; পার্থিব রাশেদ, চলচ্চিত্র নির্মাতা; ফয়জুল করিম, গবেষক; দেওয়ান মোহাম্মদ মোক্তাদির, সামরিক কর্মকর্তা; মো  মশিউদ দৌলা, বেসরকারি চাকরি; আরিফুজ্জামান রাজীব, সহযোগী অধ্যাপক; সাবিনা আহমেদ; দীপ্তি রাণী দত্ত, শিক্ষক; সেলিম সামাদ, সাংবাদিক; রেজওয়ানুর রহমান, ক্লাউড আর্কিটেক্ট; কাজী তৌফিকুল ইসলাম, বেসরকারি চাকরি; মোহাম্মদ আলী জাহাঙ্গীর, ব্যবসা/সিইও; মনজুর মোরশেদ, বেসরকারি চাকরি; নিজাম উদ্দিন রিয়াজ, শিক্ষার্থী; আবু সায়েফ মো  মুনতাকিমুল বারী চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক; মো.  এহতেশামুল হক, আইনজীবী; সোহুল আহমেদ, গবেষক; এ এম এম নজরুল হোসেন, ব্যবসা; ইশিতা ইরিনা, বিজনেস অ্যানালিস্ট; রেজওয়ান আহমেদ, বেসরকারি চাকরি; সামিনা আফরিন, স্বনির্ভর; গ্রেসিয়া ত্বন্নি রায়, বেসরকারি চাকরি; কানিজ ফাহিমা রওশন, গৃহিণী; সেলিম রেজা নিউটন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক; নুরুন্নবী শান্ত, মানবাধিকার কর্মী; আসাদ-উজ-জামান, শিক্ষার্থী।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!