• ঢাকা
  • শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহারে নেপালের আগ্রহ প্রকাশ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহারে নেপালের আগ্রহ প্রকাশ
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি। ছবি : পিআইডি

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা বন্দর ব্যবহারে নেপাল আগ্রহ প্রকাশ করছে। বিশেষ করে মোংলা বন্দর ব্যবহারে বাংলাবান্ধা দিয়ে যাতায়াতে ও পণ্য পরিবহনে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে দেশটি।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে বন্দর ব্যবহারের এই আগ্রহের কথা প্রকাশ করেন ঘনশ্যাম ভান্ডারি। সাক্ষাৎ শেষে এ তথ্য জানান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “ভারতের ২৩ কিলোমিটার ভূমি সরাসরি ব্যবহার করে কীভাবে নেপাল বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এই রুটটি সরাসরি ব্যবহারে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল একসঙ্গে কাজ করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ রুটটি চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। নেপালের পক্ষ থেকে বন্দর ব্যবহার করে বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে কথা হচ্ছে। এই বিষয়টিকে আমরা অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।”

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, “নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি বাংলাবান্ধা ও বুড়িমারী স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন। তিনি বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেখে খুবই খুশি। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন নয়, তিনি জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিশ্ব ফোরামে যে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারও প্রশংসা করেছেন ঘনশ্যাম ভান্ডারি।”

নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক এনগেইজমেন্ট আছে। সবদিক থেকে সম্পর্ক ভালো। নেপালের অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী বাংলাদেশে লেখাপড়া করেন। নেপাল স্থলপথে ভারতের কিছু অংশ ব্যবহার করে বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা ও বুড়িমারী স্থলবন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে যাতায়াত করে থাকে।

Link copied!