• ঢাকা
  • শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

‘যেকোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩, ০২:২৯ পিএম
‘যেকোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে’

যেকোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেছেন, “সরকার দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পরও খুচরা পর্যায়ে ভোক্তাদের কাছ থেকে এলপি গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে। যেখানেই খোঁজ নিচ্ছি এলপি গ্যাসের দাম ১০০-২০০ টাকা বেশি পাচ্ছি। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তা না হলে প্রয়োজনে ডিলারদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে।”

রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ইপিবি অডিটরিয়ামে হোটেল রেস্তোরাঁয় এলপিজি সিলিন্ডারের নিরাপদ ব্যবহার শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আয়োজিত ওই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান নুরুল আমিন।

নসরুল হামিদ বলেন, “২০০৯ সালে এলপি গ্যাসের চাহিদা ছিল ৯ লাখ টন। এখন ১৪ লাখ টনের ওপরে। চাহিদা ২০-২২ গুণ বেড়ে গেছে। ভবিষ্যতে এটা দ্বিগুণ হবে। এটার যুগোপযোগী নীতিমালা জরুরি। আরও আধুনিক নীতিমালা করা দরকার। কোথায় ব্যবহৃত হবে তার একটি গাইডলাইন থাকা দরকার। যত্রতত্র যাতে না বসতে পারে, তার জন্য নীতিমালা থাকা দরকার। আমাদের দেশ উন্নত হচ্ছে, এখন এসব বিষয়ে দেখা দরকার। রেগুলেটরি অথরিটির জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে।”

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ডিলারশিপ দেওয়ার ক্ষেত্রে আমদানিকারকদের নজরদারি থাকা দরকার। ডিলারের উপডিলার, তারপর খুচরা বিক্রেতা এভাবে কয়েক হাত ঘুরে দাম বেড়ে যাচ্ছে। বিইআরসি নজরদারি করছে, অপারেটরদেরও দায়িত্ব নিতে হবে।”

নসরুল হামিদ আরও বলেন, “পাইপলাইনে গ্যাস দিতে গিয়ে প্রচুর পরিমাণের চোরাই লাইন তৈরি হয়েছে। ভবিষ্যতে কোথায় কীভাবে গ্যাস দেব তার জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করা হচ্ছে।”

Link copied!