ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসেও সূচক কমেছে। একইসঙ্গে সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) যে পরিমাণ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে সাড়ে ৮ গুণের বেশি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।
এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০ দশমিক ১৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২০৯ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ দশমিক ০৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৪৭ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১০১ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ২৯০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭টির বা ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১৩৪টির বা ৪৬ দশমিক ২১ শতাংশের এবং ১৩৯টির বা ৪৭ দশমিক ৯৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
সোমবার ডিএসইতে ৩৬৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৭৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৫৪৯ কোটি ১০ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬৩ দশমিক ৪৬০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪২২ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩৮ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৪ দশমিক ২৫ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক শূন্য দশমিক ৩৪ পয়েন্ট এবং সিএসআই ৩ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৫ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৬৮ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০২ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৬৫ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে।
সোমবার সিএসইতে ১৫০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২টির, কমেছে ৮২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের। এছাড়া সিএসইতে ৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।