ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মোহাম্মদ হাসানের মরদেহ ৭ মাস পর শনাক্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে শহীদ মিনারে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ না ছাড়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসউদ।
আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, “গণহত্যায় আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা আন্তর্জাতিকভাবেও প্রমাণিত হয়েছে। তাই নেতাকর্মীদের বিচার ও দলটি নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ ছাড়ব না।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক বলেন, “একদিকে অনেক শহীদ পরিবারের স্বজনরা প্রিয়জনের মরদেহ পর্যন্ত খুঁজে পাচ্ছে না। আরেকদিকে একটি গোষ্ঠী ও দল রাজনৈতিক স্বার্থে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা শুরু করেছে।”
এদিন গণহত্যাকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে কফিন মিছিল করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও শহীদ মোহাম্মদ হাসানের পরিবারের সদস্যরা।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মোহাম্মদ হাসানের মরদেহ ৭ মাস পর শনাক্ত হয়েছে। তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের পর শহীদ মিনারে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।