নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা, সরকারের পদত্যাগ ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপির মহাসমাবেশ শুরু হয়। এতে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন সাংবাদিকরা।
শনিবার ( ২৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর কাকরাইলে পুলিশ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে হঠাৎ সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন ঘটনাস্থলে হামলার শিকার হন বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত অন্তত পাঁচ সাংবাদিক।
পুলিশের কাঁদানে গ্যাস এবং বিক্ষুব্ধ জনতার ইটপাটকেল ও লাঠিসোটার আঘাতে তারা গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ছাড়াও রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের সামনে রাখা সাংবাদিকদের অন্তত ৮টি মোটরসাইকেল অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
আহত সাংবাদিকেরা হলেন, বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট জাফর আহমেদ, দৈনিক কালবেলার রাফসান জানি, দৈনিক ইত্তেফাকের রাজু আহমেদ।
এ ছাড়া কাকরাইলে হামলায় আহত হন মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট মারুফ হাসান। হামলার পর তাকে উদ্ধার করে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি পলিটিক্যাল নিউজ বিডি নামক একটি অনলাইনে কাজ করেন।