আশঙ্কা থাকলেও শতভাগ কারখানার বেতন-বোনাস হয়েছে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানীকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সংগঠনটির মহাসচিব মো. ফয়জুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বিজিএমইএ–এর সভাপতি এস এম মান্নান (কচি), পূর্ববর্তী বছরগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এ বছরেও পোশাক শিল্পখাতের উদ্যোক্তারা শ্রমিক ভাই-বোনদের জন্য ঈদুল ফিতর আনন্দময় করতে কষ্ট করে হলেও যথাযথ পাওনাদি পরিশোধ করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখায় আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের আগে বেতন–ভাতা বিষয়ে সমস্যা হতে পারে, এরকম ৪৫০টি কারখানাকে ক্লোজ মনিটরিংয়ের আওতায় এনে বিজিএমইএ সমস্যার ধরণ বুঝে সমাধানের উদ্যোগ নেয়। বিজিএমইএ–এর সরাসরি হস্তক্ষেপে সমস্যাপূর্ন প্রায় ২৬টি কারখানার শ্রমিকদের বেতনভাতা নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শতভাগ কারখানায় মার্চ মাসের বেতন এবং ঈদুল ফিতরের ভাতা পরিশোধ করা হচ্ছে। ২–১টি কারখানার বেতন ভাতা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, যা আজকের (মঙ্গলবার) মধ্যেই পরিশোধ হবে।
এদিকে শিল্প পুলিশ বলছে, ৯০ ভাগের বেশি কারখানা শ্রমিকদের মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে। বোনাস হয়েছে প্রায় শতভাগ কারখানায়। পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএর সদস্য পাশাপাশি বেপজা, পাটকল ও অন্যান্য খাত মিলে মোট ৯ হাজার ৪৬৯ কারখানা থেকে এ তথ্য সংগ্রহ করেছে শিল্প পুলিশ।