জাতি গঠনে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার অবদান ছড়িয়ে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, “ওয়াজেদ মিয়া অত্যন্ত সৎ ও কঠিন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়ে মেধা ও দক্ষতা দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিলেন। বর্তমান প্রজন্মের কাছে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার জীবন ও কর্ম অনুকরণীয়। নতুন প্রজন্মের কাছে তার অবদানগুলো সকলের কাছে ছড়িয়ে দিতে হবে, এর মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম তার মতো জীবন গঠনে উৎসাহ পাবে।”
সোমবার (৯ মে) রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে স্পীকার ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
পীরগঞ্জে জন্মগ্রহণকারী এই মহান ব্যক্তির কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে জানিয়ে স্পীকার বলেন, “ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিশেষায়িত ক্ষেত্রে তিনি অসামান্য অবদান রেখে গেছেন এবং তার লেখা বইও প্রকাশিত হয়েছে। অনেক গবেষণা কাজের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন। ”
তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার দুই সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা হোসেন আজ মেধার স্বাক্ষর রেখে কাজ করে চলেছেন। সায়মা হোসেন সারাবিশ্বে অটিজমজনিত জটিলতা সমাধানে কাজ করছেন এবং সজীব ওয়াজেদ জয় একজন বিশ্বখ্যাত আইটি বিশেষজ্ঞ।”