সমাজের এক শ্রেণির লোক মূল্যস্ফীতি বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, “কর্ম উপযোগী মানুষের সক্ষমতা বাড়াতে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি দরকার। সেটি না হলে উৎপাদনশীলতা বাড়বে না। নতুন শিল্পায়ন করা। এর জন্য প্রয়োজন প্রণোদনা কাঠামো তৈরি করা। সেটি বাংলাদেশে নাই।”
মঙ্গলবার (২৮ জুন) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের মেজর হায়দার মিলনায়তনে প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প আছে জানিয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, “আমাদের দেশে বৃহৎ শিল্প নেই বললেই চলে। প্রয়োজন প্রতিটি জেলা বা উপজেলা ভিত্তিক যে এলাকা যে জন্য বিখ্যাত সেখানে সেই শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। অর্থাৎ কর্মসংস্থান হীনতা কমানোর একটাই পথ সেটা হচ্ছে শিল্পায়ন।”
তিনি বলেন, “জীবন চক্রভিত্তিক সর্বজনীন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি না থাকলে প্রতিটি দেশ পিছিয়ে পড়বে। যেটি ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। যার বড় প্রমাণ হচ্ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।”
একজন নাগরিকের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ বাজেটের তদবির ও গতানুগতিকতা’ বাজেট নিয়ে ভাবনা উপস্থাপন করেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।