একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন দেখতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেছেন, “নিবন্ধিত সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ব্যবস্থায় আরও উন্নতি করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন ব্যবস্থায় ইতোমধ্যে অনেকটা উন্নতি করেছেন। ভবিষ্যতে তা আরও আধুনিক ও মানসম্মত করা হবে।”
রোববার (১৭ জুলাই) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসির) প্রধান কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ কখনো ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায় না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “আওয়ামী লীগ প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন নির্বাচন চায় না, চায় সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন।”
সেতুমন্ত্রী বলেন, “আজ থেকে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচন কমিশন সংলাপে বসছেন, নির্বাচন কমিশনের এই সংলাপ চলবে ৩১ জুলাই পর্যন্ত। ৩১ জুলাই কমিশনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদল সংলাপে অংশ নেবে।”
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে, বিরোধীদলের কেউ কেউ বারবার এ কথা বলা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, “নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচন কমিশন যদি নিরপেক্ষ হয় তাহলে নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ হবে। এখানে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। সরকার শুধু কমিশনকে সহযোগিতা করবে।”