ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) আধুনিক ব্যবস্থা, যেখানে জালিয়াতি কারচুপির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, “নির্বাচনে জালিয়াতি-কারচুপি বন্ধ করতে আওয়ামী লীগ ইভিএম চেয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে ইভিএম চালু করেছে।”
বুধবার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর বনানীতে সেতু ভবনে নিয়মিত বোর্ডসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইভিএমে নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “নির্বাচন-সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। এখানে আওয়ামী লীগ জোর করে কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না। তবে আওয়ামী লীগ কমিশনের সঙ্গে সংলাপে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছে- আমরা ৩০০ আসনে ইভিএম চাই। এই দাবি আওয়ামী লীগ করতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা তাদের বিষয়।”
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের মতো ব্যর্থ নেতাদের পদত্যাগ করে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দেওয়া উচিত উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “ফখরুলের মতো আন্দোলনে ব্যর্থ, নির্বাচনে ব্যর্থ নেতার বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দেওয়া দরকার। তার পদত্যাগ করা উচিত।”
তিনি আরও বলেন, “বিএনপি কোটাবিরোধী আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও স্বপ্ন দেখেছিল। এসব বিষয় অক্ষম, মেরুদণ্ডহীন বিএনপির সাময়িক আত্মতুষ্টিতে ভোগা ছাড়া কিছু নয়।”