গত ১০ দিন ধরে দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গড়ে প্রতিদিন ৪০৪ জন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৩৯ এবং ২৮ হাজার ৭২ জন মারা গেছেন।
বোরবার (২ জানুয়ারি) সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এর প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যায়।
শনিবার (১ জানুয়ারি) করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩৭০ জন এবং মারা যায় চারজন। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। ৩১ ডিসেম্বর (শুক্রবার ) শনাক্ত হয়েছে ৫১২ জন এবং মারা যায় দুইজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ৩০ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) শনাক্ত হয়েছে ৫০৯ জন এবং মারা যায় সাতজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ২৫ শতাংশ। ২৯ ডিসেম্বর (বুধবার) শনাক্ত হয়েছে ৪৯৫ জন এবং মারা যায় একজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ২৮ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) শনাক্ত হয়েছে ৩৯৭ জন এবং মারা যায় একজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ১০ শতাংশ। ২৭ ডিসেম্বর (সোমবার) শনাক্ত হয়েছে ৩৭৩ জন এবং মারা যায় একজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ১৬ শতাংশ। ২৬ ডিসেম্বর (রোববার) শনাক্ত হয়েছে ২৬৮ জন এবং মারা যায় চারজন। শনাক্তের হার ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ২৫ ডিসেম্বর (শনিবার) শনাক্ত হয়েছে ৩৪২ জন এবং মারা যায় একজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ০১ শতাংশ। ২৪ ডিসেম্বর (শুক্রবার) শনাক্ত হয়েছে ৩৪২ জন এবং মারা যায় একজন। শনাক্তের হার ২ দশমিক ০২ শতাংশ। ২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) শনাক্ত হয়েছে ৩৮২ জন এবং মারা যায় দুইজন। শনাক্তের হার ১ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
রোববার (২ জানুয়ারি) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে অধিদপ্তরের পরিচালক (অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ) অধ্যাপক রোবেদ আমিন বলেছেন, গত এক সপ্তাহে ধরে দেশে করোনা সংক্রমণের হার কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী। তার আগের সপ্তাহের তুলনায় সংক্রমণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, দেশে করোনা সংক্রমণের হার গত ২০ ডিসেম্বর থেকে বাড়তে শুরু করে। গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে সংক্রমণ ২ শতাংশ পার হয়ে যায়। দীর্ঘ সময় ধরে এ হার দুইয়ের নিচে বা কখনো একের নিচেও চলে গেছে।