• ঢাকা
  • বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬
জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস

‘সুবর্ণজয়ন্তীর অঙ্গীকার ডিজিটাল গ্রন্থাগার’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২২, ১১:২১ এএম
‘সুবর্ণজয়ন্তীর অঙ্গীকার ডিজিটাল গ্রন্থাগার’

৫ ফেব্রুয়ারি, শনিবার জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস। এ বছরের দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সুবর্ণজয়ন্তীর অঙ্গীকার ডিজিটাল গ্রন্থাগার’। এ বছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনকে কেন্দ্র করেই রাখা হয়েছে এবারের প্রতিপাদ্য।

২০১৮ সাল থেকে দেশে জাতীয়ভাবে এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল গ্রন্থাগার গড়ার অঙ্গীকার নেওয়া হয়েছে এই দিনে।

জ্ঞানী সমাজ প্রতিষ্ঠায় জ্ঞানচর্চার বিকল্প নেই। জ্ঞানচর্চায় আলোকিত সমাজ গড়তে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন গণগ্রন্থাগার। মানবসভ্যতার সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবদি ধারাবাহিকতায় অমূল্য তথ্য পুস্তকে পাওয়া যায়। যা সবই গ্রন্থাগারের বিশাল সংগ্রহ। সর্ব শ্রেণির মানুষের মিলনক্ষেত্র এটি। শিক্ষার্থীরা আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠে এই গ্রন্থাগারের মাধ্যমেই।

প্রতিবছরের মতো এবারও বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতি গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে।

এদেশে গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান শিক্ষা  ও বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতি (ল্যাব) এ দেশে আবির্ভাব হয়েছে প্রায় ৬৬ বছর। এ দিবসের প্রবাহ গ্রন্থগার, গ্রন্থাগারিকতা ও গ্রন্থাগার অঙ্গনের সংশ্লিষ্টদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছে। দেশের গ্রন্থাগার পেশাজীবীদের জন্য দিবসটি তাই প্রাণের স্পন্দন জোগায়।

এছাড়া জ্ঞানপিপাসু মানুষদের জন্য় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি অন্যান্য শিক্ষায় আলোকিত মানুষ হতে হলে তাকে গ্রন্থগারের ভূমিকা অন্যতম। যেখানে পাঠক তার ইচ্ছামতো বই অথবা গ্রন্থাগারে রাখা যেকোনো পাঠ্য ব্যবহার করতে পারেন।  

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপনের ক্ষেত্র এ বছর গ্রন্থাগার দিবস উদযাপনে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় গ্রন্থাগার পেশাজীবীদের জন্য একটি ভিন্ন মাত্রা যুক্ত করেছে। বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতি পঞ্চমবারের মতো দিবসটি পালন করছে।

গত বছর ২৮ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী কেন্দ্র করে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এ দেশের স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় নিয়োজিত পেশাজীবীরা তাদের শিক্ষকদের পদমর্যাদা, পদবি ও টিচিং স্টাফের স্বীকৃতি পানি। জাতীয় গ্রন্থাগার দিবসে অন্যান্য আনন্দের সঙ্গে এটি ছিল অন্যতম আনন্দ।

Link copied!