সময়ে উচ্ছিষ্টে ফোটা ফুল অবসাদগ্রস্ত আতর
পাপড়িতে তুলে রাখা মোলায়েম মাতম।
অন্ধকারের সাঁকো বেয়ে নামে যে শিশির—
মুদ্রণ শেষে জমা হয় পৃথিবীর লাইব্রেরিতে
ধ্রুপদি ঘ্রাণ—না নারী; না পুরুষ।
আত্মগোপনের মোহ-স্পর্শের দাগ
সঙ্গম সোহাগ খরস্রোতা ঘ্রাণে ভেসে যায় কোথায়...
মানুষ ফুলের প্রকৃত ঘ্রাণ পায় না কোনো দিন।
দরোজাটা একটু খুলবেন-সুরমাদানি
বাম-ডান; পূর্ব-পশ্চিম সব জানালা আংশিক মিথ্যা।
শিশুমতি ধান, মায়ের আঙুল পাশাপাশি বসলেই
বানান করি ‘খই’।
শৈশবে দেখা গাছ আর রাস্তার দৃশ্য
মনে হলে উচ্চারণ করি ‘বাড়ি’।