• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১, ২১ রবিউস সানি ১৪৪৬

ভালো থাকতে জীবন থেকে যেসব জিনিস বাদ দিবেন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: অক্টোবর ২৪, ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম
ভালো থাকতে জীবন থেকে যেসব জিনিস বাদ দিবেন
ছবি : সংগৃহীত

ভালো মন্দ সবকিছু নিয়েই আমাদের জীবন। কিছু সময় ভালো যায় আবার কখনও কখনও খারাপ সময়ের মধ্যেও আমাদের যেতে হয়। আর আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা আমাদের শরীর মনকে প্রভাবিত করে। আবার আমাদের জীবনে এমন অনেক জিনিস লালন পালন করি যেগুলো অপ্রয়োজনীয়। এমনকি এসব কিছু জিনিস আছে যেগুলো আমাদের ভালো থাকাকে বাধা দেয়। জীবনকে জটিল করে তোলে। তাই জীবনের জটিলতা এড়িয়ে সহজ করতে, ভালো থাকতে কিছু জিনিস বাদ দিতে হবে।

নেতিবাচক মানুষ
জীবন থেকে নেতিবাচক মানুষ বাদ দিন। এধরণের মানুষের সংস্পর্শ আপনাকে হতাশ করবে। কারণ আপনার জীবনে যা ঘটেই না কেন সে এটাকে নেতিবাচক ভাবে বিশ্লেষণ করবে। তাই তাদের এড়িয়ে চলেন।

অতিত নিয়ে পড়া থাকার অভ্যাস
অতিতে আপনার অনেক খারাপ কিছু ঘটতেই পারে। কিংবা ভালো কিছুও হতে পারে। এখন আপনি অতিতের কোন ঘটনা নিয়ে পড়ে থেকে বর্তমানের ভালো সময় নষ্ট করা ঠিক না। অতিত জীবনের খারাপ ঘটনা নিয়ে পড়ে না থাকে জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

দুশ্চিন্তা
দুশ্চিন্তা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই জীবন থেকে দুশ্চিন্তা বাদ দিতে হবে।

অভিযোগ করা
জীবনকে যদি পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে চান তাহলে অভিযোগ করে সময় নষ্ট না করে, নিজের উন্নতিতে মনযোগ দেয়াই হবে সবচেয়ে ভাল উপায়।

টক্সিক সম্পর্ক
টক্সিক সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসা উচিত। এধরনে সম্পর্ক আপনাকে শান্তি দেবে না।

না বলতে না পারা
অনেকেই আছেন যারা কোন কথাতেই না বলতে পারে না। যার কারণে এমন অনেক বিষয় আছে আপনি করতে না চাইলেও করতে হয়। তাতে মানসিক চাপ বাড়ে। তাই ’না’ বলতে শিখতে হবে।

রাত জাগার অভ্যাস
রাত জাগার অভ্যাস থাকলে এখনই বাদ দিন। আপনার এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

চিনি
অতিরিক্ত চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে ডায়াবেটিস হয়। তাই চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

অন্যের সাফল্যে ঈর্ষা
আপনার আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছে যারা তাদের জীবনে সফল। এই সফলতা দেখে ঈর্ষা হওয়া যাবে না। এতে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যে চাপ পড়ে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ না থাকার
অনিয়ন্ত্রিত ভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সময় যেমন নষ্ট হয় তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারেও সতর্ক হতে হবে।  

Link copied!