চার্জার ফ্যান কি?
বিদ্যুৎ সংযোগ ছাড়াই আগে থেকে চার্জ দিয়ে চার্জার ফ্যান চালানো যায়। এটি বিদ্যুৎ-সংযোগেও চালানো যায় আবার বিদ্যুৎ চলে গেলে চার্জ হওয়া ব্যাটারির মাধ্যমে ফ্যানটি ঘোরে। আপনি ঠিক ততক্ষণ ফ্যান চালাতে পারবেন, যতক্ষণ ব্যাটারির ব্যাকআপ বা চার্জ থাকবে। চার্জ ফুরালেই ফ্যান বন্ধ হয়ে যাবে।
গরমে লোডশেডিং বেড়ে যায়। অনেকে জেনারেটর, আইপিএসের বদৌলতে কিছুটা স্বস্তি পান। কিন্তু মধ্যবিত্ত অনেক পরিবার এই সুবিধাবঞ্চিত। তারা বাজারে পাওয়া চার্জার ফ্যান বা হাত পাখা দিয়েই কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন। বাজারে গরমের সময় চার্জার ফ্যানের দামও খানিকটা বেড়ে যায়। যারা সঠিক দাম জানেন তাদের ঠকে যাওয়ার ভয় থাকে না। সঠিক মূল্যে কিনতে সুবিধা হয়।
বিভিন্ন ব্র্যান্ডর চার্জার ফ্যান গড় দাম
বর্তমানে চার্জার ফ্যানের চাহিদা ও বিক্রি দুটিই বেড়েছে। একাধিক ব্র্যান্ড এখন চার্জার ফ্যান বাজারে এনেছে। এসব ব্র্যান্ডের ১২, ১৪ ও ১৬ ইঞ্চির চার্জার ফ্যান এখন বেশি বিক্রি হয়।
চার্জার ফ্যানে চাহিদার শীর্ষে রয়েছে ডিফেন্ডার, কেনেডি, সানকা, সানকা বক্স, ওয়ালটন, সিবেক ও কোনিওন ব্র্যান্ডগুলো। চলুন জেনে নিই বাজারে এগুলোর দাম।
আরও পড়ুন: কিস্তিতে কেনা যাবে আইফোন
‘ডিফেন্ডার’ ব্র্যান্ডের ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যানের দাম পড়বে ২ হাজার টাকা। ১৪ ইঞ্চির ফ্যান পাওয়া যাবে ২ হাজার ৫০০ টাকায়। আর ২ হাজার ৬৫০ টাকায় মিলবে ১৬ ইঞ্চি চার্জার ফ্যান।
‘সিবেক’ ব্র্যান্ডের চার্জার ফ্যান পাওয়া যাবে ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ৬০০ টাকায়। ‘কোনিওন’ ব্র্যান্ডের চার্জার ফ্যানের দাম পড়বে সাড়ে ৩ হাজার টাকা।
‘কেনেডি’ ব্র্যান্ডের চার্জার ফ্যান পাওয়া যাবে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকায়। ‘সানকা বক্স’ চার্জার ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ২৫০ টাকায়।
এদিকে ‘ওয়ালটন’-এর চার্জার ফ্যানের চাহিদা বেশ ভালো। এই ব্র্যান্ডের রিচার্জেবল টেবিল ফ্যান পাওয়া যায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায়। 'ওয়ালটন বক্স চার্জার ফ্যান’ মিলবে ৪ হাজার ১০০ টাকায়।