• ঢাকা
  • সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

সাকরাইন উৎসব: আকাশে উড়বে রঙিন ঘুড়ি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৩, ২০২২, ০২:৫৮ পিএম
সাকরাইন উৎসব:  আকাশে উড়বে রঙিন ঘুড়ি

রঙিন রূপে সাজবে আকাশ। উড়বে রংবেরঙের ঘুড়ি। পাল বেঁধে সবাই থাকবে বাড়ির ছাদে। বাড়ির ছাদে থাকবে জমকালো আলোকসজ্জা হাওয়ার দোলায় সারা দিন চলবে এই ঘুড়ি খেলা। নাচেগানে মেতে উঠবে বাড়ির বড়রাও। দিনের আলো কমে যখন সন্ধ্যা নামবে, শুরু হবে আতশবাজি আর আগুন নিয়ে খেলা। ফানুসে ছেয়ে যাবে পুরান ঢাকার আকাশ। সবকিছুর ফাঁকে চলবে ভরপুর খানাদানাও।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

রঙিন রূপে সাজবে আকাশ। উড়বে রংবেরঙের ঘুড়ি। পাল বেঁধে সবাই থাকবে বাড়ির ছাদে। বাড়ির ছাদে থাকবে জমকালো আলোকসজ্জা হাওয়ার দোলায় সারা দিন চলবে এই ঘুড়ি খেলা। নাচেগানে মেতে উঠবে বাড়ির বড়রাও। দিনের আলো কমে যখন সন্ধ্যা নামবে, শুরু হবে আতশবাজি আর আগুন নিয়ে খেলা। ফানুসে ছেয়ে যাবে পুরান ঢাকার আকাশ। সবকিছুর ফাঁকে চলবে ভরপুর খানাদানাও।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

রঙিন রূপে সাজবে আকাশ। উড়বে রংবেরঙের ঘুড়ি। পাল বেঁধে সবাই থাকবে বাড়ির ছাদে। বাড়ির ছাদে থাকবে জমকালো আলোকসজ্জা হাওয়ার দোলায় সারা দিন চলবে এই ঘুড়ি খেলা। নাচেগানে মেতে উঠবে বাড়ির বড়রাও। দিনের আলো কমে যখন সন্ধ্যা নামবে, শুরু হবে আতশবাজি আর আগুন নিয়ে খেলা। ফানুসে ছেয়ে যাবে পুরান ঢাকার আকাশ। সবকিছুর ফাঁকে চলবে ভরপুর খানাদানাও।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

রঙিন রূপে সাজবে আকাশ। উড়বে রংবেরঙের ঘুড়ি। পাল বেঁধে সবাই থাকবে বাড়ির ছাদে। বাড়ির ছাদে থাকবে জমকালো আলোকসজ্জা হাওয়ার দোলায় সারা দিন চলবে এই ঘুড়ি খেলা। নাচেগানে মেতে উঠবে বাড়ির বড়রাও। দিনের আলো কমে যখন সন্ধ্যা নামবে, শুরু হবে আতশবাজি আর আগুন নিয়ে খেলা। ফানুসে ছেয়ে যাবে পুরান ঢাকার আকাশ। সবকিছুর ফাঁকে চলবে ভরপুর খানাদানাও।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

রঙিন রূপে সাজবে আকাশ। উড়বে রংবেরঙের ঘুড়ি। পাল বেঁধে সবাই থাকবে বাড়ির ছাদে। বাড়ির ছাদে থাকবে জমকালো আলোকসজ্জা হাওয়ার দোলায় সারা দিন চলবে এই ঘুড়ি খেলা। নাচেগানে মেতে উঠবে বাড়ির বড়রাও। দিনের আলো কমে যখন সন্ধ্যা নামবে, শুরু হবে আতশবাজি আর আগুন নিয়ে খেলা। ফানুসে ছেয়ে যাবে পুরান ঢাকার আকাশ। সবকিছুর ফাঁকে চলবে ভরপুর খানাদানাও।

এমনই চিত্র থাকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন বা পৌষসংক্রান্তি; ঘুড়ি উৎসবের। এই উৎসব পুরো ঢাকার প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। পুরান ঢাকার ঐতিহ্য হলেও এই উৎসব এখন সর্বজনীন ঢাকার উৎসবে রূপ নিয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

ঐতিহ্যবাহী ‘সাকরাইন’ উৎসব সাধারণত পৌষসংক্রান্তি ও মাঘ মাসের শুরুর প্রথম প্রহরে উদযাপন হয়। তাই প্রতিবছরের ১৪ জানুয়ারি পালিত হয় উৎসবটি। সেই অনুযায়ী শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নানা রঙের বাহারি ঘুড়ি নিয়ে মেলা বসবে। ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও এই উৎসবে যোগ দেবেন। ছুটে যাবেন পুরান ঢাকায়।

সাকরাইনে যা হয়

সব বয়সীদের অংশগ্রহণেই হয় উদযাপন হয় এই উৎসব। প্রতিটি বাড়ির ছাদে থাকে আলোকসজ্জা। দুপুর থেকে শুরু হয় রঙিন আর বাহারি আকৃতির ঘুড়ি ওড়ানো। ঘুড়ি খেলায় দিনভর চলে প্রতিযোগিতা। আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির এই কাটাকাটি খেলা। সুতা কেটে কয়টি ঘুড়িকে আকাশ থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে তার সংখ্যা গুনতেই আনন্দে মেতে ওঠেন তরুণ-তরুণীরা।

সন্ধ্যা নামলেই আকাশে হাজার হাজার আতশবাজির ঝলকানি শুরু হয়। ওড়ানো হয় রংবেরঙের ফানুস। মুখে কেরোসিন নিয়ে আগুনের মশালে ফুঁ দিয়ে আগুনের দলা তৈরি করে চলে আগুন খেলা। এরপর গান, নাচ চলে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এছাড়া সাকরাইন উপলক্ষে নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবার থাকে। শীতের পিঠা, মুড়ি-গুড়, বাকরখানি ও পায়েসের সঙ্গে থাকে হরেক পদ।

সাকরাইন উৎসব যেখানে হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকার প্রায় সব জায়গাতেই সাকরাইন উৎসব চলে। তবে জমকালো আয়োজন হবে গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, শাঁখারিবাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, তাঁতীবাজার এবং লালবাগে।

সাকরাইন উৎসবে প্রস্তুতিতে যা হয়

সাকরাইন উৎসবকে সামনে রেখে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার গলিতে আর সব বাড়ির ছাদেই সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম পড়ে। এই উৎসবএ পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া হয়। সঙ্গে থাকে পিঠার ডালা। সেই উপহার থেকে ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি হয় আত্মীয়স্বজন ও পাড়ার বাড়িতে বাড়িতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে উপভোগ হয় পুরো আয়োজনটি।

সাকরাইন উৎসবের নেপথ্যে

সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয়, তাকেই সাকরাইন বলা হয়।

১৭৪০ সালের এই দিনে মুঘল সম্রাট নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। সেই থেকে এই দিনটি পালিত হচ্ছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অনেক দেশেই পালন করে এই উৎসব। বাংলায় দিনটি পৌসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ভারতে এই উৎসবটির নাম মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত। ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না রেখে সবাই এই উৎসবে মেতে ওঠে।

Link copied!