গত দেড় বছর ধরেই আলাদা থাকছিলেন ক্রিকেটার যুজবেন্দ্র চহল ও তার স্ত্রী ধনশ্রী বর্মা। বোঝাপড়ার অভাবের কারণে বিবাহবিচ্ছেদ চেয়েছিলেন তারা।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) আদালত জানিয়ে দেয় এখন থেকে আর চহল এবং ধনশ্রী স্বামী-স্ত্রী নন। বিবাহবিচ্ছেদের সময় নাকি চহলের থেকে মোটা টাকা খোরপোশ দাবি করেছেন নৃত্যপ্রশিক্ষক ধনশ্রী। তার মূল্য প্রায় ৬০ কোটি। এ বার সত্যিটা প্রকাশ্যে আনল চহলের প্রাক্তন শ্বশুরবাড়ি।
বেশ কিছু দিন ধরেই চহল-ধনশ্রীর বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। সমাজমাধ্যম থেকেও নিজেদের একসঙ্গে তোলা ছবি সরিয়ে দিয়েছেন তারা। ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে আর অনুসরণ করেন না চহল এবং ধনশ্রী। এর পর খোরপোশের খবর প্রকাশ্যে আসতেই বিরক্ত ধনশ্রীর পরিবার। তারা স্পষ্টই জানিয়েছেন, ধনশ্রী এমন কোনও অর্থ নেননি। এমনকি চহলকে খোরপোশ সংক্রান্ত কোনও প্রস্তাবও দেওয়া হয়নি।
চহলের সঙ্গে থাকাকালীন বার বার অর্থলোভী বলে কটাক্ষ করা হয় ধনশ্রীকে। তার পরিবারের তরফ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়, ‘‘আমরা অত্যন্ত বিরক্ত, যা কিছু লেখা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।
খোরপোশের নামে যে রটনা তা একেবারেই সত্য নয়। এমন কোনও অর্থ চাওয়া হয়নি। ওদের তরফেও তেমন কিছু দিতে চায়নি। এই গুজবের সঙ্গে সত্যের কোনও যোগ নেই। এতে ক্ষতি ছাড়া উপকার কিছুই হচ্ছে না।’’