• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

‘কঙ্গনাকে থাপ্পড় মেরেছে সেই আনন্দে মিষ্টি বিতরণ’


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ৯, ২০২৪, ০১:৩৮ পিএম
‘কঙ্গনাকে থাপ্পড় মেরেছে সেই আনন্দে মিষ্টি বিতরণ’
‘কঙ্গনাকে থাপ্পড় মেরেছে সেই আনন্দে মিষ্টি বিতরণ’ । ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা কঙ্গনাকে থাপ্পড় মারার ঘটনায় উত্তাল নেটদুনিয়া।  মাত্র দুদিন আগেই চন্ডীগড় বিমানবন্দরে কঙ্গনা রনৌতকে একজন নারী সিআইএসএফ জওয়ান কষিয়ে থাপ্পড় মারেন। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। কঙ্গনা নিজেও স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন। সেই নারীও কেন এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন জানিয়েছেন। বর্তমানে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

একই সঙ্গে দেশ দুটো দলে বিভক্ত। এক দল কঙ্গনাকে চড় মারায় দারুণ খুশি, আরেক দল বলাই বাহুল্য এটিকে সমর্থন করেনি। এর মধ্যেই প্রকাশ্যে এল একটি ভাইরাল ভিডিও।

এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় সেখানে দেখা যাচ্ছে রাজপথে এক ব্যক্তি লাড্ডুর প্যাকেট নিয়ে ঘুরছেন এবং সিগন্যালে আটকে থাকা সমস্ত গাড়িতে গিয়ে সবাইকে মিষ্টিমুখ করাচ্ছেন। এক ব্যক্তি সেটির ভিডিও করেন, এবং তার থেকে জানতে চান কেন কোন খুশিতে এ মিষ্টি খাওয়াচ্ছেন তিনি। জবাবে সেই ব্যক্তি বলেন, ‘ওই কঙ্গনাজিকে থাপ্পড়  মেরেছে না সেই আনন্দে।’

কী ঘটেছিল সেদিন: হিমাচল প্রদেশের মান্ডি থেকে নব নির্বাচিত সাংসদ কঙ্গনা দিল্লি যাওয়ার জন্য বিমান ধরতে চন্ডীগড় বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন বৃহস্পতিবার দুপুরে। সেখানে নাকি তিনি সিআইএসএফের এক নারী জওয়ানের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এর পরেই শারীরিকভাবে নিগৃহীত হতে হয় তাকে। কঙ্গনা দিল্লি পৌঁছে নিজে এক ভিডিওবার্তা দিয়েছেন।

সেখানে তিনি বলেন, ‘ওই জওয়ান তাকে আক্রমণ করেন, কারণ সেই নারী নাকি কৃষক আন্দোলনের সমর্থক। যেহেতু কঙ্গনা এক সময়ে এ আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিলেন এবং সমালোচনা করেছিলেন, তাই এই আক্রমণ। এর পরে কঙ্গনা পঞ্জাবে উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ বাড়ছে বলে অভিযোগ তোলেন এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেন।’

Link copied!