• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

যে কারণে জোলির চোখে আনন্দাশ্রু


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৪, ১২:৪৯ পিএম
যে কারণে জোলির চোখে আনন্দাশ্রু
অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

মহা আয়োজনে বুধবার (২৮ আগস্ট) পর্দা উঠেছে ৮১তম ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের।  এরই মধ্যে জমে উঠেছে মহা এই উৎসব।  এবারের উৎসবে তাক লাগালেন বিশ্বখ্যাত হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। প্রয়াত অপেরা গায়িকা মারিয়া কালাসের বায়োপিক ‘মারিয়া’ নিয়ে ইতালির জলশহরে হাজির হয়েছেন তিনি। এতে নাম ভূমিকায় দেখা যাবে এই নায়িকাকে।

২৯ আগস্ট ভেনিস লিদোতে উৎসবের প্রাণকেন্দ্র পালাৎসো দেল সিনেমা ভবনের সালা গ্র্যান্দে থিয়েটারে ‘মারিয়া’ সিনেমার ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়েছে। সিনেমাটিতে জোলির অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে হলভর্তি দর্শক ৮ মিনিট দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। দর্শকদের অভিবাদনে জোলির চোখে তখন ফুটে ওঠে আনন্দাশ্রু।

ভেনিসে ‘মারিয়া’র সংবাদ সম্মেলনে নন্দিত এই অভিনেত্রী বলেন, “এটাই আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং চরিত্র। শুটিংয়ের সময় নিজেকে অন্য গ্রহের মতো লেগেছে, কারণ এবারই প্রথম আমাকে অভিনয়ের সময় গাইতে হয়েছে। আমি সত্যিই খুব নার্ভাস ছিলাম।”

অ্যাঞ্জেলিনা জোলিকে দেখা গেল তিন বছর পর নতুন সিনেমায়। পাবলো লারেইনের ‘মারিয়া’ বৃহস্পতিবার মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। মুক্তির পর থেকে দর্শক-সমালোচকদের প্রশংসায় ভাসছেন জোলি।

আশা করা হচ্ছে, আগামী অস্কারে ‘মারিয়া’র সুবাদে ফেভারিট থাকবেন জোলি। ছবিটি তাকে ১৫ বছর পর অস্কারে সেরা অভিনেত্রীর দৌড়ে নিয়ে আসতে পারে।

সর্বশেষ ২০০৯ সালে ক্লিন্ট ইস্টউড পরিচালিত ‘দ্য চেইঞ্জলিং’-এর জন্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ডসে মনোনীত হন তিনি। ২০০০ সালে ‘গার্ল ইন্টারাপ্টেড’ সিনেমার সুবাদে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী শাখায় অস্কার জিতেছেন আমেরিকান এই তারকা।

ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব চলবে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এবারের সঞ্চালনা করছেন ইতালিয়ান অভিনেত্রী যেভেবা আলভেতি। ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবের এই ৮১তম আসরে প্রধান জুরি হিসেবে রয়েছেন নন্দিত ফরাসি অভিনেত্রী ইজাবেল হুপার। ৭১ বছর বয়সী এই ফরাসি অভিনেত্রীর নেতৃত্বে বিচারক প্যানেলে আরও রয়েছেন চীনা অভিনেত্রী জ্যাং জিয়ি, মার্কিন নির্মাতা জেমস গ্রে, ব্রিটিশ নির্মাতা অ্যান্ড্রু হেইগ, পোলিশ নির্মাতা আগনিয়েস্কা হলান্ড, ব্রাজিলিয়ান নির্মাতা ক্লেবার মেনদোনচা ফিলু, মরিটানিয়ান নির্মাতা আবদের রহমান সিসাকো, ইতালীয় নির্মাতা জিউসেপ্পে তোরনাতোরে ও জার্মান নির্মাতা ইউলিয়া ফন হাইঞ্জ।

 

Link copied!