ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে সম্প্রতি ২১ জন গবেষক পিএইচডি, ১২ জন এমফিল এবং ৪ জন ডিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পিএইচডি ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ফাহমিদা ফেরদৌস, পরিসংখ্যান বিভাগের অধীনে মো. এরশাদুল হক, মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ফাহিমা সুলতানা, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধীনে তরুণ কান্তি গায়েন, আরবী বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ সাইদুজ্জামান ও অলিউল্যাহ হাছান, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধীনে মো. মামুনুর রশিদ, মার্কেটিং বিভাগের অধীনে মো. মুজাকীরুল হুদা ও মল্লিকা ঘোষ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে শামীমা আক্তার ইতি, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে নুসরাত সুলতানা ও জান্নাতুল নাঈম, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনে রাহাত হোসাইন ফয়সাল, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে শীতল কুমার নাথ, ফিন্যান্স বিভাগের অধীনে মো. কুতুব উদ্দিন, বাংলা বিভাগের অধীনে মোছা. রওশন আরা, মো. রাফাত আলম মিশু ও মো. আনিস-আর-রেজা, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ আবু বকর ছিদ্দিক ও আবু সায়িম মো. তোফাজ্জল হোসাইন এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধীনে মো. আব্দুল মান্নান মন্ডল।
এমফিল ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন দর্শন বিভাগের অধীনে তাসলিমা আক্তার, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মো. আশরাফ উদ্দিন ও মো. কামরুল ইসলাম, আরবী বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ আসকার আলী, ইতিহাস বিভাগের অধীনে লাবনী ইসলাম চুমকী ও সুরাইয়া আক্তার, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে শারমিন নাহার ও তানজিনা ইয়াসমিন, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে মো, ফজলে সোবহান, এডুকেশনাল এন্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বিভাগের অধীনে মোস্তাক আহমেদ ইমরান, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধীনে সায়মা আকতার এবং পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে মোছা. ম্যাকসিম পারভীন মিতু।
ডিবিএ ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধীনে মোহাম্মদ হানিফ, শীলা মমতাজ ও মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক এবং একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধীনে মো. জাহাঙ্গীর আলম শেখ।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের এক সভায় তাদের এসব ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।