• ঢাকা
  • বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১৩ ফাল্গুন ১৪৩০, ২৭ শা'বান ১৪৪৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে নতুন সিদ্ধান্ত আসছে


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫, ০৮:৪০ এএম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে নতুন সিদ্ধান্ত আসছে
লোগো

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে প্রায়ই অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটিকে কর্মচারী নিয়োগ দেওয়ার জন্য ক্ষেত্রবিশেষে ৮ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয় বলে অভিযোগ আছে। এ অবস্থায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপারিশের ক্ষমতা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে (মাউশি) দেওয়ার প্রস্তাব করবে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ)।

এটি অনুমোদন হলে মাউশির ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে নিয়োগ সুপারিশ করা হবে বলে জানা গেছে। মাউশি এবং ডিআইএ সূত্র জানায়, বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ বা এনটিআরসিএ। চূড়ান্ত যোগদান হয় ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে।

প্রতিষ্ঠানগুলোতে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা এখনো ম্যানেজিং কমিটির হাতে রয়েছে। ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে কর্মচারী নিয়োগ হওয়ায় ক্ষেত্র বিশেষে ৮ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এর ফলে একজন কর্মচারী যোগদানের পর থেকেই নান ধরনের অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান।

এতে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম অনেকটাই রোধ হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানগুলোতে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা এখনো ম্যানেজিং কমিটির হাতে রয়েছে। ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে কর্মচারী নিয়োগ হওয়ায় ক্ষেত্র বিশেষে ৮ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এর ফলে একজন কর্মচারী যোগদানের পর থেকেই নান ধরনের অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান।

এটি বন্ধ করতে তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ সুপারিশের ক্ষমতা মাউশির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোকে দেওয়ার প্রস্তাব করতে যাচ্ছে ডিআইএ। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ‘তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগেও আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। এটি বন্ধ করতে এ নিয়োগের প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষমতা মাউশির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোকে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এজন্য আমরা একটি খসড়া প্রস্তাব তৈরি করছি। পরবর্তীতে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।’

Link copied!