অবশেষে পদত্যাগ করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। রোববার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন।
জবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেনসহ পুরো প্রক্টরিয়াল বডি আমার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। রেজিস্ট্রার হিসেবে আমি নিজেও পদত্যাগ করেছি।
এর আগে দুপুরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, প্রক্টরিয়াল বডি ও হল প্রভোস্টের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। পদত্যাগের জন্য তারা ২৪ ঘণ্টা আল্টিমেটাম বেঁধেও দেন। তবে তিন ঘণ্টার মধ্যেই পদত্যাগপত্র পাঠালেন ভিসি।
অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ এবং প্রথম নারী উপাচার্য। ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হকের জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হন তিনি।
অধ্যাপক সাদেকা হালিম রাজধানীর উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ১৯৮৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
সাদেকা হালিম কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি থেকে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি নেন। পরে কমনওয়েলথ স্টাফ ফেলোশিপ নিয়ে যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-ডক্টরেট সম্পন্ন করেন। তথ্য কমিশনের প্রথম নারী তথ্য কমিশনার ছিলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য গত বছরের ৩০ নভেম্বর সাদেকা হালিমকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ ছিল চার বছর। তবে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
অধ্যাপক সাদেকা হালিম উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ১৯৮৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
সাদেকা হালিম কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি থেকে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি নেন। পরে কমনওয়েলথ স্টাফ ফেলোশিপ নিয়ে যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-ডক্টরেট সম্পন্ন করেন। তথ্য কমিশনের প্রথম নারী তথ্য কমিশনার ছিলেন তিনি।