• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১, ১১ রবিউস সানি ১৪৪৬

কোন বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন কতজন?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৫, ২০২৪, ১২:১৭ পিএম
কোন বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন কতজন?

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ ও মাদ্রাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাস করেছে ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। সেখান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী। ২০২৪ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। সে হিসেবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়ার সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ হাজার ৫৪৬ জন।

এরমধ্যে ঢাকা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন, রাজশাহী বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯০২ জন, কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ হাজার ৯২২ জন, যশোর বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৭৪৯ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ২৬৯ জন, বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ হাজার ১৬৭ জন, সিলেট বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৯৮ জন, দিনাজপুর বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪ হাজার ২৯৫ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ হাজার ৮২৬ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১৩ জন এবং কারিগরি বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪ হাজার ৯২২।

এদিকে পাসের হারে ঢাকা বোর্ডে ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, যশোর বোর্ডে ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ, মাদ্রাসা বোর্ডে ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং কারিগরি বোর্ডে ৮৮ দশমিক ০৯ শতাংশ।

বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে মেয়েরা। এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রীদের পাসের হার ৭৯ দমশিক ৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮০ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্রী। আর ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন।

এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সারাদেশে ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। গত ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে সাতটি পরীক্ষার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়লে পরীক্ষা কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।

পরে বাকি পরীক্ষাগুলো নেয়ার সিদ্ধান্ত হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে তা বাতিল করতে বাধ্য হয় শিক্ষা বিভাগ। পরে বিষয় ম্যাপিংয়ের ভিত্তিতে ফলাফল ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

এবার কলেজের পাশাপাশি মোবাইলে এসএমএস এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারছেন সবাই।

Link copied!