• ঢাকা
  • বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১৩ ফাল্গুন ১৪৩০, ২৭ শা'বান ১৪৪৬

প্রাথমিকের শিক্ষকদের সুখবর, সময় পাবেন ৩ দিন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫, ০৯:৫৯ এএম
প্রাথমিকের শিক্ষকদের সুখবর, সময় পাবেন ৩ দিন
লোগো

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বড় সুখবর দিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর। নিজ উপজেলায় বদলির জন্য অনলাইন আবেদন মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত চলবে এ আবেদন প্রক্রিয়া।

রোববার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে।

নির্দেশনায় জানানো হয়, শূন্য পদ না থাকায় যেসব শিক্ষককে নিজ উপজেলার বাইরের উপজেলায় পদায়ন করা হয়েছে, সেসব শিক্ষককে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আন্তউপজেলা বদলির ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকার ৩.৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নিজ উপজেলায় বদলির নির্দেশনা রয়েছে। ওই নির্দেশনার আলোকে বদলি কার্যক্রম চলবে।

২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সহকারী শিক্ষকরা অনলাইনে আবেদন করবেন। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রধান শিক্ষক সহকারী শিক্ষকদের আবেদন যাচাই করবেন।

১ মার্চ সহকারী উপজেলা/থানা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার যাচাই সম্পূর্ণ করবেন।
বদলি আবেদনের শর্তে বলা হয়েছে, শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষক একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধু একটি বা দুটি পছন্দ করতে পারবেন।

যেসব শর্ত মানতে হবে

ক. শিক্ষকেরা সর্বোচ্চ ৩টি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধু এক বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে তা বাতিল করার জন্য পরবর্তী সময়ে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

খ. যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর জারি করা সর্বশেষ “সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩’ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্য কাগজপত্র যাচাই করে অপ্রায়ণ করবেন।

গ. যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্র যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ-পরবর্তী তা পুনর্বিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয় বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।

শিক্ষা বিভাগের আরো খবর

Link copied!