রাজধানীর একটি কোচিং সেন্টার থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মোহাম্মদ মেসবাহ-এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (২২ আগস্ট) রাতে উত্তরা ৬নং সেক্টরের একটি কোচিং সেন্টার থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। পরে সোমবার (২৩ আগস্ট) সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ শহীদ সোহরাওয়াদী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নিহত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ মেসবাহ জবি'র ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি বিষণ্ণতায় ভুগছিলেন বলে জানিয়েছে তার সহপাঠীরা।
সহপাঠীদের অনেকের ধারণা, প্রেমঘটিত কারণে মেসবাহ আত্মহত্যা করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা জায়, মেসবাহ তার দুই ভাইসহ করোনার আগে উত্তরায় ওই কোচিং সেন্টারটি চালু করে। তারা তিনজন সেখানেই থাকতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল ইসলাম বলেন, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোস্তফা কামাল বলেন, “আমরা বিষয়টি জেনেছি। আমরা তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি।”