চট্টগ্রাম মহানগরীর গ্যাস-সংকট পুরোপুরি কাটেনি। বেশ কিছু এলাকার আবাসিক ভবনে আংশিক গ্যাস আসার খবর পাওয়া গেলেও নগরের অধিকাংশ এলাকায় এখনও সংকট কাটেনি। ভোগান্তিতে আছেন সিএনজি নির্ভর যানবাহন চালকরাও।
গ্যাস সংকটের কারণে অধিকাংশ গ্রাহকই পড়েছেন রান্নার সমস্যায়। কেউ রেস্তোরাঁ থেকে খাবর কিনে খাচ্ছেন। আবার অনেকেই সিলিন্ডার গ্যাস কিনে নিয়েছেন। কেউ কেউ অস্থায়ীভাবে মাটির চুলাও ব্যবহার করছেন। এতে যেমন ভোগান্তি বেড়েছে, তেমনি গুনতে হচ্ছে বাড়তি খরচও।
এদিকে গ্যাস-সংকটে বন্ধ সিএনজিচালিক বিভিন্ন গণপরিবহনের চাকাও। রোববার (২১ জানুয়ারি) সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সড়কে সিএনজিচালিত গণপরিবহন, অটোরিকশা চলাচল তেমন লক্ষ্য করা যায়নি। অল্পসংখ্যক গাড়ি সড়কে থাকলেও সেগুলি তেলে চালিত পরিবহন। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন চট্টগ্রামের সাধারণ যাত্রীরা।
কয়েকজন যাত্রী সঙ্গে কথা বললে তারা সংবাদ প্রকাশকে বলেন, গ্যাস সংকটের অজুহাতে অধিকাংশ গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আমাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করেছে। বেশি ভাড়া দিতে হচ্ছে বলে অনেক যাত্রীদের গন্তব্যে হেঁটে যেতেও দেখা যায়।