রাষ্ট্রীয় খরচে এবার ২৫৪ জনকে হজে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। বিমান ছাড়া সরকার ঘোষিত প্যাকেজ-২ এ উল্লেখিত প্যাকেজ মূল্যের সুযোগ সুবিধা দিয়ে তাদের পাঠানো হচ্ছে।
রোববার (১২ জুন) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখার উপসচিব আবুল কাশেম মুহাম্মদ শাহীন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- রাষ্ট্রীয় খরচে হজপালনকারী প্রত্যেককে প্লেনের টিকিট বাবদ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা পে-অর্ডার করে জমা দিতে হবে। পে-অর্ডার জমা না দিলে তার ভিসা প্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। এছাড়াও তাদের সম্ভাব্য ফ্লাইট ৭ জুলাইয়ের পর থেকে পরিচালিত হবে।
হজযাত্রীদের আবশ্যিকভাবে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভ্যাকসিন/টিকা গ্রহণ করে ই-হেলথ সনদ নিতে হবে। তাদের পাসপোর্টের মেয়াদ ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে।
তালিকায় থাকা সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারী যারা আছেন তারা সৌদি আরবে অবস্থানের সময়ে নিজ নিজ কর্মস্থল থেকে বাংলাদেশের স্থানীয় মুদ্রায় যথারীতি বেতন ও ভাতা প্রাপ্য হবেন।
রাষ্ট্রীয় খরচে হজ পালনকারী প্রত্যেক হজযাত্রীকে কোরবানির খরচ বাবদ আনুমানিক ৮১০ (আটশত দশ) সৌদি রিয়াল পৃথকভাবে সঙ্গে নিতে হবে।
সুযোগ পাওয়া হজযাত্রীদের মধ্যে বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন মসজিদের ইমামসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মুসল্লিরা রয়েছেন।
তালিকা দেখতে ক্লিক করুন