আগস্টের নির্বাচনের জিতে ষষ্ঠ বারের মত বেলারুশের ক্ষমতায় আসেন প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশের মতো ফ্রান্সও স্বীকৃতি দেয়নি তাকে।
ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তুলে নির্বাচন ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ হয়নি দাবি করে ইউরোপের দেশগুলো। এরপর লুকাশেঙ্কোর সরকারে ওপর আরোপ হয় বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা।
তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পূর্ণ সমর্থন পাওয়া লুকাশেঙ্কোর এসবের তোয়াক্কা নেই। উল্টো ফ্রান্সের সমর্থন না পেয়ে দেশটির রাষ্ট্রদূতকে বিতাড়িত করেছেন তিনি।
এএফপি জানায়, বেলারুশ সরকারের বহিষ্কারের আদেশ পেয়ে দেশ ত্যাগ করেছেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত। দূতাবাসের এক মুখপাত্র এএফপিকে জানান, রাষ্ট্রদূত নিকোলাস ডি ল্যাকোস্টকে সোমবারের মধ্যে বেলারুশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। রবিবারের ফ্লাইটে দেশ ত্যাগ করেন তিনি।
গত বছরের শেষ দিকে বেলারুশের মিনস্কে নিয়োগ পান ল্যাকোস্ট। তবে স্থানীয় গণমাধ্যমের দাবি প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর কাছে ঠিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি।